যৌথ বিবৃতিতে অভিযোগ করা হয়েছে যে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানকে এড়িয়ে যাওয়া এবং নতুন সংসদ ভবন উদ্বোধনের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সিদ্ধান্ত গণতন্ত্রের উপর সরাসরি আক্রমণ।
উক্ত সভায় কলকাতার মেয়র তথা শাসকদলের নেতা ফিরহাদ হাকিমের পাশে আসন দেওয়া হয়েছে বিধানসভার প্রধান বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিজেপি বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারীকে।
এই আবেদনটি বিরোধী দলগুলির পক্ষে সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী এবং প্রবীণ কংগ্রেস নেতা অভিষেক মনু সিংভি দায়ের করেছিলেন। প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় এবং বিচারপতি পিবি পাদ্রিওয়ালা এই পিটিশনে কঠোর মন্তব্য করেছেন
ইতিমধ্যেই রানবমীকে কেন্দ্র করে রাজ্যে হিংসার পরিস্থিতি তৈরি হওয়া নিয়ে তরজা শুরু হয়েছে রাজনৈতিক মহলে।
নিয়ম অনুযায়ী, কোনো সাংসদ বা বিধায়কের দুই বছর বা তার বেশি সাজা হলে তার সদস্যপদ বাতিল হয়ে যায়। রাহুলের ক্ষেত্রেও তাই হয়েছে। তবে রাহুলই প্রথম নেতা নন যিনি সদস্যপদ হারিয়েছেন।
সতীসান বলেন, “যদি কোনও খবরের বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকে, তাহলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে। এই দলটা যেভাবে একটা মিডিয়া হাউসে ঢুকে গুন্ডামি দেখিয়েছে, সেটা মর্মান্তিক এবং নিন্দনীয়।
বাংলার নয়া রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস প্রথম থেকেই রাজ্যের শাসক দল তৃণমূলকে সমর্থন করছেন বলে অভিযোগ তুলেছিল বিজেপি। বুধবার তাঁর ভাষণ শুরু হতেই বিরোধী স্লোগান দিতে শুরু করেন বিজেপি বিধায়করা।
রাজ্য-রাজ্যপাল ঘনিষ্ঠতা প্রথম থেকেই চটাচ্ছে পদ্ম শিবিরকে। এর আগেও একাধিক ইস্যুতে রাজ্যপালের বিরোধিতা করেছেন শুভেন্দু অধিকারী।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। শুধু তাই নয় আমন্ত্রণ পত্র পাঠানো হল বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকেও।
২২ জানুয়ারি, রবিবার নন্দীগ্রামে আয়োজিত হল পরীক্ষাপে চর্চা কর্মসূচি। নন্দীগ্রাম ২ নম্বর ব্লকের রেয়াপাড়ায় বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর প্রচেষ্টায় আয়োজিত হলো পরীক্ষাপে চর্চা।