মরক সংক্রান্তির দিনে গঙ্গাবক্ষে স্নানে পূণ্য লাভ হবে বলে কথিত রয়েছে। সেই পূণ্য লাভের আশায় গঙ্গাসাগরে ভিড় জমাচ্ছে পূণ্যার্থীরা।
স্বামীজির মন্দিরে প্রণাম নিবেদন করে বেলুড় মঠ প্রদক্ষিণ করে মূল মন্দিরের পাশে নির্মিত অস্থায়ী মণ্ডপে গিয়ে বসেন ভক্তরা। এই অস্থায়ী মন্ডপে সকাল সাড়ে নটা থেকে শুরু হয়েছে নানা অনুষ্ঠান।
গাড়ি দুর্ঘটনায় মারাত্মক জখম হয়ে দেরাদুনের হাসপাতালে ভর্তি ক্রিকেটার ঋষভ পন্থ। তিনি কবে হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাবেন, সেটা এখনও স্পষ্ট নয়।
তৃণমূল ও বিজেপি, উভয় রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় শ্রীরামকৃষ্ণ পরমহংসদেবের উদ্দেশে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করা হয়েছে। সকাল থেকে বিপুল জনসমাগম লক্ষ্য করা যাচ্ছে ভবতারিণী মন্দিরে।
শহরমুখী এই ভিড়ের কথা মাথায় রেখেই রবিবারও স্বাভাবিক ছন্দে মেট্রো চালানোর সিদ্ধান্ত কলকাতা মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষের। এই দিনই ব্লু লাইন অর্থাৎ দক্ষিণেশ্বর-কবি সুভাষ লাইনেও মেট্রো পরিষেবা চালু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
এবার বর্ষ বিদায়ের রাত ৩১ ডিসেম্বের রাতের জন্য বাস বা ট্রেন বা মেট্রোর কোনও বিশেষ ব্যবস্থা নেই। অ্যাপ ক্যাব বা ট্যাক্সি ভরসা বাড়ি ফেরার জন্য।
ইতিমধ্যেই বড়দিনে জনজোয়ারের সাক্ষী থেকেছে কলকাতা। এই পরিস্থিতিতে ভিড় সামলাতে কড়া পদক্ষেপ নিতে হচ্ছে প্রশাসনকে।
সারা পৃথিবীর অন্যান্য দেশগুলির মতো এবার ভারতেও লাগু হতে পারে কড়া কোভিড বিধি। তার প্রাক্কালে যেকোনও জনসমাগমপূর্ণ অনুষ্ঠান মারাত্মকভাবে প্রাণঘাতী হয়ে উঠতে পারে বলেই আশঙ্কা করছেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা।
গত বছরের স্মৃতি ফিরিয়ে এবছরও কি জনজোয়ার নামতে চলেছে কলকাতায়। সূত্রের খবর বড়দিন উপলক্ষে শহরের রাস্তায় দশ লক্ষ মানুষের ঢল নামতে পারে বলে ধারনা করা হচ্ছে।
কোভিড বেড়াজালের মধ্যে থেকেই যদি ভিড় ৪ লক্ষে পৌঁছে যায়, তাহলে এবছর ভিড় প্রায় ১০ লক্ষে পৌঁছে যাবে বলে মনে করছেন পুলিশ কর্তারা।