এই বছর করোনার গ্রাফ বেশ ঊর্ধ্বমুখী পুরুলিয়ায়। ঝালদা ১ নম্বর ব্লক প্রশাসন থেকে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণের জন্য বেশ কয়েকদিন থেকে মাইকিং করে মকর মেলা বন্ধ রাখার জন্য ঘোষণা করা হয়।
পুণ্যার্থীদের ভিড় বাড়ছে গঙ্গাসাগরে। এই মেলা করোনার সুপার স্প্রেডার হয়ে উঠতে পারে বলে আশঙ্কা বিশেষজ্ঞ ও চিকিৎসকমহলের। এমনকী, হাইকোর্টের নির্দেশ না মেনেই গঙ্গাসাগরে স্নান সারলেন বহু পুণ্যার্থী।
স্নানের উপর বিধিনিষেধ থাকলেও ভোর থেকেই গঙ্গাসাগর প্রাঙ্গণে স্নান করছেন পুণ্যার্থীরা। ১ ও ২ নম্বর ঘাটে সেভাবে লোক সমাগম না থাকলেও তিন, চার, পাঁচ নম্বর ঘাটে ভিড় করতে শুরু করেছেন ভক্তরা।
চাঁচলে প্রশাসনের পক্ষ মাইকিং করে সচেতনতার বার্তা দেওয়া হয়। কিন্তু তাতেও হুঁশ ফিরছে না আমজনতার।
নবান্নের এই সিদ্ধান্তে বেশ বিরক্ত অনেক যাত্রীই। তাঁদের দাবি লকডাউনের রাস্তায় হাঁটলে করোনা সংক্রমণ কমবে হয়ত।
কোভিড বিধি শিকেয় তুলে উপচে পড়া ভিড় কলকাতার আলিপুর চিড়িয়াখানায়। কোভিড পরিস্থিতিতে ভিড়ের বিচারে একুশ সালকেও টপকে গিয়েছে এবার আলিপুর চিড়িয়াখানা।
শহরের ৯৭টি চেকিং পয়েন্টে চলবে গাড়ি চেকিং। ৭টি অ্যাম্বুলেন্স ও ২টি ট্রমা কেয়ার অ্যাম্বুলেন্স রাখা হবে পার্ক স্ট্রিট চত্বরে।
সকাল থেকেই সেজে উঠেছে শ্রী শ্রী মা সারদার জন্মভূমি বাঁকুড়ার জয়রামবাটি। মা সারদার ১৬৯ তম জন্মতিথি উপলক্ষে এদিন ব্যাপক ভক্ত সমাগম দেখা গিয়েছে জয়রামবাটি মাতৃমন্দিরে।
জেলার বিভিন্ন পার্কে ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। পর্যটকদের চাপ কমাতে অস্থায়ী পিকনিক স্পটও খুলে দেওয়া হয়। আর এভাবেই বড়দিনের আনন্দে সামিল হয়েছিলেন বহু মানুষ।
কোথায় যাবে তা ভেবে পাচ্ছেন না অনেকে। তাদের জন্য রইল টিপস। হাতে কম সময় থাকলে বান্ধবীকে (Girlfriend) নিয়ে ঘুরে আসতে পারেন এই কয়টি জায়গায়। এতে একান্তে গল্প করাও হবে, আবার ঘোরাও হবে।