আলিপুর আবহাওয়া দফতর আগেই জানিয়ে ছিল উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরের ওপরে একটি নিম্নচাপ তৈরি হয়েছে। সঙ্গে একটি ঘূর্ণাবর্তও রয়েছে। এরফলেই উপকূল ও পশ্চিমের জেলাগুলিতে ভারী না হলেও বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।
মঙ্গলবার থেকে রাজ্যের কোথাও আর বৃষ্টির পূর্বাভাস দেয়নি হাওয়া অফিস। সোমবার থেকেই বৃষ্টি কমতে শুরু করবে।
সোমবারের পর অর্থাৎ মঙ্গলবার থেকে রাজ্যের কোথাও আর বৃষ্টির পূর্বাভাস দেয়নি হাওয়া অফিস। সোমবার থেকেই বৃষ্টি কমতে শুরু করবে। সেই সঙ্গে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাবে।
ভাদ্র মাসের রোদের দাপটে চাঁদি ফাটার জোগার হয়েছিল শহরবাসীর। তবে বেলা গড়াতেই হাওয়া বদল শহরে।
হাওয়া অফিস জানাচ্ছে আগামী তিন-চার দিনের মধ্যেই কমপক্ষে চার ডিগ্রি বাড়বে তাপমাত্রা। পশ্চিমের জেলাগুলিতে তাপমাত্রা ছাড়াতে পারে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
২৮ মে, রবিবার শহর জুড়ে বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা। সকাল থেকেই আংশিক মেঘলা আকাশ। বিকেলের দিকে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা কলকাতায়।
হুগলি, মালদা, দুই দিনাজপুর-সহ একাধিক জেলায় আজও বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা। রাজ্য জুড়ে আগামী দু'দিন থাকবে নিম্নচাপের প্রভাব।
মঙ্গলবার থেকেই ঝড়বৃষ্টি হতে পারে রাজ্যজুড়ে। তেমনই পূর্বভাস হাওয়া অফিসের। তবে উত্তরবঙ্গে শিলাবৃষ্টির আশঙ্কা রয়েছে।
দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে বজ্রবিদ্যুৎ সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস রয়েছে। সুস্পষ্ট নিম্নচাপ উত্তরপ্রদেশ থেকে আরও উত্তর-পূর্বে অগ্রসর হওয়ার দরুন আগামী ৪৮ ঘণ্টায় উত্তরবঙ্গেও বৃষ্টি কিছুটা বাড়বে।
গোটা দিনই মেঘ আর রোদ্দুরের সঙ্গে লুকোচুরি খেলা চলেছে। দুপুরের পর থেকেই ফের মেঘে ঢাকে আকাশ। এমনকী, জানুয়ারি মাসের প্রথম দিকে রাজ্যে শীতের আমেজও তেমন একটা নেই বললেই চলে। পশ্চিমী ঝঞ্ঝার জন্যই রাজ্যে তেমন একটা শীত অনুভূত হচ্ছে না।