সুমির পরিস্থিতি খারাপ ছিল। যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর সেখান থেকে ছেলের জীবিত ফিরে আশার বিষয়ে তাঁর কোনও আশাই ছিল না। কিন্তু ভারত সরকারের প্রচেষ্টায় তা সম্ভব হয়েছে। আর সেই কারণ উল্লেখ করে তিনি ভারত সরকার ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
ভারতীয় সেনাবাহিনীতে যোগ দিতে চেয়ে দুবার ব্যর্থ হয়েছিলেন তামিলনাড়ুর এক যুবক। এখন ইউক্রেনের (Ukraine) হয়ে রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধে করছেন তিনি।
২৪ ঘন্টা পার হয়ে গেলেও আসেনি কোনও ফোন ইউক্রেনের ডাক্তারি পড়ুয়া বঙ্গ সন্তানের। ধ্বংসস্তুপ কিভে বাঙ্কারের মধ্যে লুকিয়ে ছিল কিভ মেডিক্যাল কলেজের চতুর্থ বর্ষের ছাত্র মাসুম হামিদ পারভেজ, শেষ ফোনে এটাই জেনেছিল বাবা-মা।
সম্প্রতি গোটা দেশই উত্তাল চিত্রা রামাকৃষ্ণের হিমালয়ের যোগীকে কেন্দ্র করে। যদিও তদন্তকারী সংস্থাগুলি এই বিষয়ে তদন্তে ইতি টেনেছে। কিন্তু দেশের মানুষ জানতে চাইছে কে সেই নিরাকার বাবা। যার ইমেইলেই চলতে ন্যাশানাল স্টক এক্সচেঞ্জের মত গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা।
অর্থনীতি, রাজনীতি, সমাজবিজ্ঞান ইত্যাদি সকল বিষয়ে তার গভীর জ্ঞান ছিল চাণক্যের। আচার্য এতটাই অভিজ্ঞ ছিলেন যে, তিনি যে কোনও পরিস্থিতি আগে থেকেই দেখে নিতেন এবং তা মোকাবেলার কৌশল তৈরি করতেন।
শনিবার দুপুর ২.১৫ মিনিটে তিনি তার কর্মভূমি বাদু সাহেবে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। তাঁর মরদেহ গুরুদ্বার বাদু সাহেবের সঙ্গে হলঘরে রাখা হয়েছে।
ভোজপুরী ভাষায় মন ছুঁয়ে যাওয়া এক গান উপহার দিল সে। অপূর্ব তার গায়কী, মন ভোলানো তাঁর কন্ঠ।
দ্বিতীয়বার করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন রাজ ও শুভশ্রী। আপাতত হোম আইসোলেশনেই রয়েছেন অভিনেত্রী। দুজনের শরীরেই মৃদু উপসর্গ রয়েছে। দুজনেই নিভৃতবাসে সময় কাটাচ্ছেন রাজ ও শুভশ্রী। করোনার জন্য মা -বাবাকে ছেড়ে ফের ন্যানির সঙ্গে সময় কাটাতে হচ্ছে রাজশ্রী পুত্র ইউভানকে। এর আগের বারও ইউভানের থেকে দূরে থেকেছিলেন মা শুভশ্রী। আর এবারও করোনাই ফের দূরত্ব তৈরি করল মা ও ছেলের মধ্যে। তবে বাবা ও মাকে ছাড়া কীভাবে সময় কাটাচ্ছে ইউভান তা এবার সকলের সঙ্গে শেয়ার করলেন রাজ চক্রবর্তী।
ঘুড়ি ওড়াতে গিয়ে মৃত্যু হল এক ৬ বছরের শিশুর (Kids)। গুজরাটের ঘটনা নজর কেড়েছে সকলের। ছাদ থেকে পড়ে মৃত্যু হয়েছে ৬ বছরের তনয় পাটেলের। মা-বাবা ও বাড়ির লোককে লুকিয়ে ছাদে গিয়ে ঘুড়ি ওড়াচ্ছিল ছিল। সেখান থেকেই পড়ে মৃত্যু (Death) হয়েছে ক্লাস ১ -এর পড়ুয়া তনয়ের।
উত্তর ত্রিপুরার জেলা পুলিশ সুপার ভানুপদ চক্রবর্তী জানিয়েছেন রামুহাই রেয়াং ও তার ১৪ বছরের ছেলে রথীন্দ্র কাঞ্চনপুর মহকুমার বাসিন্দারা। তারা প্রায়ই কৃষি কাজের জন্য মিজোরামে যেতেন।