আগামী ১২ নভেম্বর কালীপুজো আর দিওয়ালি। এই দিনে পরিবার থেকে অন্ধকার দূর করতে এই কাজগুলির অবশ্যই করুন। তাতে অশুভ শক্তি বা আপনার পরিবারের ওপর থেকে কুনজর দূর হবে।
দেবী লক্ষ্মী অতি অল্পেই তুষ্ট হন বটে, কিন্তু 'চঞ্চলা' বলে তাঁর পুজো সম্পর্কে ভক্তদের অত্যন্ত সচেতন থাকতে হয়। কোন বিশেষ রঙের পোশাক পরে, কোন কোন বিধি মেনে পূজা করা উচিত, জেনে নিন।
শাস্ত্রে উল্লিখিত রয়েছে যে, মা লক্ষ্মী খুব অল্পেতেই সন্তুষ্ট, কিন্তু উপযুক্ত নিয়মাবলী ও বিধিনিষেধ মেনে দেবীর আরাধনা করতে হয়।
সনাতন হিন্দু ধর্মে শুক্রবার পুজো, জপতপ, তপস্য়া, দান ধান করার বিধান রয়েছে। এই দিন একাধারে সন্তোষী মায়ের দিন, শিব পরিবারের অন্তর্গত।
মা লক্ষীর আশীর্বাদের জন্য অনেকেই পুজো করেন। কিন্তু আপনি যদি এই পাঁচটি কাজ অভ্যাসে পরিণত করতে পারেন জ্যোতিষ মতে তাহলেই দেবীর কৃপা পাবেন।
সকলে যেমন কালীপুজো নিয়ে ব্যস্ত তখন টলি অভিনেত্রী মনামী ঘোষ ব্যস্ত রয়েছে নিজের বাড়ির মা লক্ষ্মীকে সাজাতে। কালীপুজোর দিনই লক্ষ্মীপুজোর আরাধনায় ব্যস্ত থাকেন মনামী ঘোষ। এদিন অলক্ষ্মী বিদায় করে মা লক্ষ্মীর আগমন হয় ঘোষ বাড়িতে।
আশ্বিন মাসের পূর্ণিমা তিথিতে কোজাগরী ব্রত পালন করা হয়। হিন্দু ধর্মে এই দিনটিকে কোজাগর ব্রত হিসাবে বিবেচনা করা হয়। একে কৌমুদী ব্রতও বলা হয়। এই দিনে শ্রীকৃষ্ণ মহারাস রচনা করেছিলেন। এই রাতে চাঁদের রশ্মি থেকে অমৃত পড়ে বলে বিশ্বাস করা হয়।
দীপাবলির দিন অনেক বাড়িতে মা লক্ষ্মীর আরাধনা করার রীতি প্রচলিত আছে। এই দিন মা লক্ষ্মীর আরাধনায় সংসারে আর্থিক বৃদ্ধি হয়। ব্যবসায় ঘটে উন্নতি। জীবনের জটিলতা থেকে মুক্তি পেতে এবছর আপনিও বাড়িতে মায়ের আরাধনা করতে পারেন। মা লক্ষ্মীর আরাধনা করতে মেনে চলুন এই বিশেষ পদ্ধতি।
শারদীয় পূর্ণিমা শেষে কার্তিক মাস শুরু হয়। ভগবান বিষ্ণুর অন্যতম প্রিয় মাস, কার্তিক মাসে তুলসী পূজার পাশাপাশি যথাযথভাবে পূজা করার নিয়ম রয়েছে। কার্তিক মাসে কিছু কাজ করা শুভ বলে মনে করা হয়। বিশ্বাস করা হয় যে কার্তিক মাসে দেবী লক্ষ্মীর আরাধনা করলে ধন-সম্পদের শান্তি, সুখ-সমৃদ্ধি ও রোগ-ব্যাধি দূর হয়।
শুধু কোজাগরী লক্ষ্মীপুজো নয়, প্রতি বছর পৌষ মাসে বৃহস্পতিবার মায়ের ধুমধাম করে পূজো করা হয় এই গ্রামে। লক্ষ্মীপুজো উপলক্ষে বিশেষ মেলাও বসে ঘোষ গ্রামে। দূর দূরান্ত থেকে মানুষ কড়ি কিনতে ছুটে আসে এই মেলায়।