এদিকে সেই সময় বুথে পুলিশ কর্মীরা উপস্থিত থাকলেও তারা ছিল কার্যত নীরব দর্শকের ভূমিকায়। আর সেখানেই উঠছে একাধিক প্রশ্ন।
খড়গপুর পুরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডে ভোট লুট করতে এসে বন্দুক দিয়ে মেরে ভেঙে দেওয়া হয় ইভিএম মেশিন। প্রায় ১৪ থেকে ১৫ জন দুষ্কৃতী মুখে গামছা ও মাস্ক পরে বুথে ঢোকে। এরপর মাথায় বন্দুকের নল ঠেকিয়ে প্রিসাইডিং অফিসারকে মারধর করে অভিযোগ। খড়্গপুর ভারতী বিদ্যাপীঠ স্কুলের ৫টি বুথ ছিল।
কাশ্মীরি বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সমর্থনে প্রচার হুন্ডাই পাকিস্তানের (Hyundai Pakistan)। যার জেরে ব্যবসা মার খাওয়ার জোগার হুন্ডাই ইন্ডিয়ায় (Hyundai India)।
কোভিড-১৯ মহামারির তৃতীয় তরঙ্গের (Covid-19 Third Wave) কারণে, পাঁচ ভোটমুখী রাজ্যে শারীরিক সমাবেশ নিষিদ্ধ করেছে নির্বাচন কমিশন (Election Commission of India)। এর ফলে বড়সড় ধাক্কা খেল চার্টার ফ্লাইট অপারেটরদের (Charter Flight Operators) ব্যবসা।
এক কলেজ পড়ুয়াকে মারধরের অভিযোগ উঠেছে গাজলের বিজেপি বিধায়ক চিন্ময় দেব বর্মনের বিরুদ্ধে। তারপরেই গাজোল থানার বিধায়কের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন নির্যাতিত ছাত্র।
কংগ্রেস শাসকদের বিরুদ্ধে মারধরের অভিযোগ তুললেও তৃণমূলের অভিযোগ সন্তোষ পাঠকের লোকজনই ওই এলাকায় উত্তেজনা ছড়ানোর চেষ্টা করছেন। গায়ের জোরে ভোট করানোর চেষ্টা করছে। এদিকে ইতিমধ্যেই এলাকায় পৌঁছে গিয়েছে বিশাল পুলিশ বাহিনী।
এর আগে কতবার তারা হোটেলে এসেছেন সেই বিষয়ে নির্দিষ্ট ভাবে কিছু বলতে পারেননি হোটেলের গার্ড। তবে ঘরের মধ্যেই যে অশান্তি যে হয়েছে তা স্বীকার করে নেয় হোটেল কর্তৃপক্ষ। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে নিন্দার ঝড় উঠেছে এলাকায়।
শিয়ালকোটের (Sialkot) গণহিংসার ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই ফের মানবতা আক্রান্ত পাকিস্তানে। এবার ফয়সলাবাদে (Faisalabad) চুরির দায়ে প্রকাশ্যে বিবস্ত্র করে মার ৪ মহিলাকে।
ফের সিভিক ভলেন্টিয়ারের হাতে আক্রান্ত হলেন বেহালার এক যুবক ও যুবতী। ফের একই দৃশ্য উঠে আসতেই নাগরিক নিরাপত্তা নিয়ে এবার প্রশ্ন উঠেছে।
কলেজ ছাত্রদের উপর মদ্যপ অবস্থায় মারধরের অভিযোগ উঠেছে এক সিভিক ভলেন্টিয়ার ও তার সঙ্গীদের বিরুদ্ধে। এমনকি, মারধরে রিভলবারের বাঁট ব্যবহার করেছে অভিযুক্ত ওই সিভিক ভলেন্টিয়ার বলেও অভিযোগ।