রাহুল গান্ধী ইস্যুতে এক সঙ্গে কংগ্রেস তৃণমূল কংগ্রেস। খাড়গের ডাকা বৈঠকে তৃণমূলের দুই সাংসদ। গণতন্ত্রের জন্য বিরোধী ঐক্যের কথা বলল দুই দলই।
উদ্ধব ঠাকরে বলেন যে, তিনি হিন্দুত্ববাদী মতাদর্শী ভি ডি সাভারকারকে নিজের শ্রদ্ধার পাত্র হিসাবে বিবেচনা করেন। পাশাপাশি তিনি এও বলেন, “মোদীকে প্রশ্ন করা কখনওই ভারতকে অপমান করা নয়। কারণ, মোদীই সমগ্র ভারত নন।”
দিল্লি থেকে শুরু করে পঞ্জাব ও কাশ্মীর উত্তাল কংগ্রেসের প্রতিবাদ কর্মসূচিতে। রাহুল গান্ধীর পাশে দাঁড়িয়ে প্রতিবাদ কংগ্রেসের। আক্রমণ মোদী সরকারকে।
রাহুল গান্ধীর সামনে নতুন বিপদ। এবার তাঁকে শাস্তি দেওয়ার দাবি জানাল মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে।
সাংবাদিক সম্মেলনে রাহুল গান্ধী রীতিমত ধকম দিলেন সাংবাদিককে। বিজেপির মুখপাত্র বলেও কটাক্ষ করেন তিনি।
সাংসদ পদ খারিজ হওয়ার পরেই রাহুল গান্ধীর সাংবাদিক সম্মেলন। রাহুল জানিয়েছেন, তিনি মোদীকে প্রশ্ন করবেন। সাংসদ পদ খারিজ হওয়া নিয়ে তিনি কোনও মন্তব্য করবেন না।
ফৌজদারি অপরাধে ২ বছরের বেশি কারাদণ্ডের সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তি হিসেবে গণ্য করে রাহুল গান্ধীর সাংসদ পদ খারিজ করেছেন লোকসভার স্পিকার। সেই আইনের ধারাকেই এবার চ্যালেঞ্জ জানানো হল সুপ্রিম কোর্টে।
রাহুল গান্ধীর সাংসদ পদ খারিজ- মোদী সরকারের ষড়যন্ত্র। বললেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ বিশ্বনাথ চক্রবর্তী। তিনি বলেন রাহুলকে লঘু পাপেগুরুদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
এশিয়ানেট নিউজ বাংলাকে দেওয়া সাক্ষাতকারে নেপাল মাহাতো দাবি করেন বিজেপি খুব তাড়াহুড়ো করে এই ঘটনা ঘটিয়েছে। প্রতিশোধ নেওয়ার লক্ষ্যেই বিজেপির এই পদক্ষেপ বলে মনে করছেন নেপাল মাহাতো।
রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ ব্যাখ্যা করেছেন যে, একজন মানুষ যদি এটা প্রশ্ন করে থাকেন যে, ‘চোর মাত্রেই মোদী পদবী কেন?’ এবং তিনি ব্যঙ্গাত্মক পদ্ধতিতে সেটার ব্যাখ্যা দেন, তাহলে সেটা তো বাক স্বাধীনতার অধিকারের মধ্যে পড়ে!