চলতি বছরের শেষ নাগাদ মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড়, রাজস্থান ও তেলেঙ্গানায় বিধানসভা নির্বাচন হওয়ার কথা। তেলঙ্গানায় দলটির হারানোর কিছু নেই তবে মধ্যপ্রদেশে তাদের ক্ষমতা রয়েছে, যা তারা যে কোনও মূল্যে ধরে রাখতে চায়।
ক্ষমতায় আসার পর থেকেই পাহাড়ের মানুষের সুবিধা অসুবিধার কথা বুঝতে বারবার সেখানে ছুটে গিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। এবারও মূলত পাহাড়ে শিল্পের বিকাশ ও উন্নতি প্রসঙ্গেই একাধিক বৈকের লক্ষ্যে সেখান যাচ্ছেন মমতা।
আদমশুমারির বাড়ির তালিকার পর্যায় এবং জাতীয় জনসংখ্যা রেজিস্ট্রেশন (এনপিআর) আপডেট করার প্রক্রিয়াটি পয়লা এপ্রিল থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২০ পর্যন্ত সারা দেশে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল,
আমন্ত্রিত অন্যান্য বিরোধী নেতাদের মধ্যে রয়েছেন তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী কে চন্দ্রশেখর রাও, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সোনিয়া গান্ধী, রাহুল গান্ধী এবং প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ভদ্রা সহ গান্ধী পরিবারও এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন।
নির্বাচনী ফলাফল বিজেপিকেও বড় দুশ্চিন্তা দিয়েছে। অর্থাৎ এই অবস্থা চলতে থাকলে আগামী বছরের লোকসভা নির্বাচনেও বড় ধরনের ক্ষতির মুখে পড়তে হতে পারে বিজেপিকে।
জলন্ধর লোকসভা উপনির্বাচনে হাত শিবিরের প্রতিপক্ষ হিসেবে ঝাড়ু বাহিনীর জয়জয়কার। বিরোধী পার্টিকে হারিয়ে লোকসভার আসন ছিনিয়ে নিলেন আপ নেতা সুশীল কুমার রিঙ্কু।
নবান্নে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে নীতিশ কুমার ও তেজস্বী যাদবের বৈঠক। বৈঠক সফল বলেও জানিয়েছে দুই পক্ষ। মমতার প্রশংসা নীতিশ কুমারের।
দুই দিনের রাজ্যসফরে দুই দফা বৈঠক বিজেপি নেতাদের সঙ্গে। লোকসভা নির্বাচনের জন্য এখন থেকেই তৃণমূলের দূর্নীতি আর অত্যাচারের বিরুদ্ধে রুখে দাড়ানোর পরামর্শ অমিত শাহের।
নীতীশ কুমার বলেন, সাত মাস ধরে আলোচনা থমকে ছিল, কিন্তু যখন দিল্লিতে আলোচনা ডাকা হয়, তখন সবকিছু হয়ে যায়। বিজেপিকে আক্রমণ করে নীতীশ বলেছিলেন যে দিল্লিতে যারা বসে আছেন তারা কাজ নিয়ে নয়, প্রচার নিয়ে চিন্তিত। ইতিহাস পাল্টানোর চেষ্টা করছে।
পুদুচেরিতে বিজেপি জোট ক্ষমতায় থাকলেও আঞ্চলিক দলগুলো ক্রমাগত তাদের চ্যালেঞ্জ তুলছে। দক্ষিণ ভারতের অন্য চারটি রাজ্য- তামিলনাড়ু, কেরালা, তেলেঙ্গানা ও অন্ধ্রপ্রদেশে এখনও দলের বিজয় রথ বারবার কোথায় থেমেছে সেটাই দলের কাছে সবচেয়ে বড় প্রশ্ন।