এক প্রেস বিবৃতি প্রকাশ করে পূর্ব রেল জানায় লোকাল ট্রেন রাত দশটার পর থেকে বন্ধ করে দেওয়া হবে। এরই মাঝে দক্ষিণ-পূর্ব রেলকে একই চিঠি দেওয়া হয়েছে কিনা তা এখনো নবান্ন ও দক্ষিণ-পূর্ব রেলের তরফ থেকে জানানো হয়নি।
৫০% যাত্রী নিয়ে লোকাল ট্রেন পরিষেবা দেওয়ার যে কথা নবান্ন থেকে বলা হয়েছিল। কার্যত বিশেষ কোভিড বিধির প্রথম দিনেই তা মুখ থুবড়ে পড়ে।
রাজ্যে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আছড়ে পড়ার পর অনেকদিন এই ট্রেন পরিষেবা বন্ধ রাখা হয়েছিল। পরে পরিস্থিতি একটু স্বাভাবিক হওয়ার পর আবার ট্রেন চালু করা হয়। আর রাজ্যে করোনার সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার ফলে আবার ট্রেন চলাচলের উপর বিধিনিষেধ জারি হয়েছে।
দক্ষিণ-পূর্ব রেলের তরফ থেকে একটি নির্দেশিকায় জানান হয় হাওড়া-খড়্গপুর ডিভিশনের গোকুলপুর স্টেশনের আধুনিকীকরণ করার কাজ চালু হওয়ার জন্য এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
রেলের পক্ষ থেকে জানান হয়েছে প্রতিটি লোকাল ট্রেনে দিনে দুবার করে স্যানিটাইজ করা হবে। তবে যাত্রীদেরও সচেতন হতে হবে বলেও দাবি করেছে রেল কর্তৃপক্ষ।
অবশেষে রাজ্যে গড়াতে চলেছে লোকাল ট্রেনের চাকা। প্রায় ৬ মাস পর রাজ্যে চালু হচ্ছে লোকাল ট্রেন। এই মুহূর্তে ৫০ শতাংশ যাত্রী নিয়ে লোকাল ট্রেন চালানো হবে।
দক্ষিণ শাখার রেলওয়ে বিভাগের অন্তর্গত যে সব ট্রেনগুলো কেরালার মধ্যে চলবে এবং তামিলনাডু যাবে সেগুলোতে রিল্যাক্সেশনের ব্যবস্থা থাকবে। দূরের জার্নির জন্য রিজার্ভভেশন অত্যাবশ্যক।
পুজোর দিনগুলিতে কলকাতা ও শহরতলিতে ফের নাইট সার্ভিস বাস পরিষেবা চালু করা হল। লক্ষ্মীপুজো পর্যন্ত সারা রাত মিলবে বাস। ফলে রাতে ঠাকুর দেখতে বেরিয়ে আর কোনও চিন্তা করতে হবে না সাধারণ মানুষকে।
ইংরেজি ভাষা নিয়ে অনেকেরই সমস্যা ছিল। যার ফলে এই অ্যাপটি অনেকেই এড়িয়ে যেতেন এতদিন। কিন্তু, এখন থেকে হিন্দিভাষীদের আর কোনও সমস্যা থাকল না। এর ফলে বেশ কিছু যাত্রীর ইউটিএস অ্যাপ ব্যবহারে অনেকটা সুবিধা হবে বলে মনে করছে রেল কর্তৃপক্ষ।
আগের ঘোষণা অনুযায়ী ১৫ সেপ্টেম্বর অর্থাৎ বুধবারই ছিল বিধিনিষেধের শেষ দিন। কিন্তু, রাজ্যে করোনা পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখেই বিধিনিষেধের মেয়াদ আরও ১৫ দিন বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে সরকারের তরফে।