কংগ্রেস নেতা শচীন পাইলট নির্বাচনী হলফনামায় স্ত্রীর বিবরণের জায়গায় জানিয়েছেন তিনি বিবাহবিচ্ছিন্ন। অর্থাৎ তালাকপ্রাপ্ত এক ব্যক্তি। ৪৬ বছরের শচীন পাইলট এর আগে তাঁর পরিবারের কোনও কথা প্রকাশ করেননি।
ওয়ার্কিং কমিটিতে আনা হয়েছে, শচীন পাইলট, শশী থারুর, গৌরব গগৈ, দীপা দাশমুন্সী, সৈয়দ নাসের হুসেন। জি-২৩ গ্রুপের সদস্য আনন্দ শর্মাও জায়গা দেওয়া হয়েছে।
নিজের দল গঠন করতে পারেন শচীন পাইলট। তিনি কংগ্রেস ছাড়তে পারেন। ডিসেম্বরে বিধানসভা নির্বাচন হতে চলেছে কিন্তু কংগ্রেসের তৈরি খেলা নষ্ট করতে পারেন শচীন পাইলট।
বাবার জন্মদিন অর্থাৎ ১১ জুন নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের কথা ছিল শচীন পাইলটের। কিন্তু সেখান থেকে ফিরে এলেন রাজেশ পুত্র পাইলট।
কংগ্রেস নেতা কেসি বেনুগোপাল বলেছেন রাজস্থানে দল ঐক্যবদ্ধ। সেখানে আগামী নির্বাচনে লড়াইয়ের প্রস্তুতি শুরু হয়ে গেছে। অশোক গেহলট আর শচীন পাইলটের সমস্যা মিটে গেছে।
সম্প্রতি শচীন পাইলট ও অশোক গেহলটের সঙ্গে দীর্ঘ বৈঠক করেন দলের হাইকমান্ডের নেতারা। বৈঠকের পরে, কেসি ভেনুগোপাল বার্তা দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন যে এখন সবকিছু ঠিক আছে।
সোমাবার জনসভায় শচীন পাইলট গেহলট সরকারকে আক্রমণ করেন। আগের বিজেপি সরকারের দুর্নীতির তদন্তে গেহলট সরকারের নিস্ত্রিয়তার প্রতিবাদ আজমেড় থেকে জয়পুর পর্যন্ত পাঁচ দিনের পদযাত্রা শেষ করেছেন।
রাজস্থান বিধানসভার দিন ক্রমশই এগিয়ে আসছে। নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতেও শুরু করেছেন অশোক গেহলট। সেই অবস্থাতেই তাঁর গলার কাঁটা হিসেবে ফুটে রয়েছেন শচীন পাইলট।
সভাপতি নির্বাচনের আগে আবারও সংকটে রাজস্থান কংগ্রেস। অশোক গেহলট বনাম শচীন পাইলট- পুরনো দ্বন্দ্ব আবার মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে রাজ্যরাজনীতিতে। কংগ্রেস সভাপতির লড়াইয়ে সামিল হওয়ার কথা বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটের। আর সেই অনুযায়ী তাঁর ছেড়ে আসা পদে বসার কথা শচীন পাইলটের
কংগ্রেস সভাপতি আজ ২৫ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হতে চলা রাজস্থানে কংগ্রেস আইনসভা দলের বৈঠকের জন্য রাজ্যসভার বিরোধীদলীয় নেতা মল্লিকার্জুন খাড়গে এবং সাধারণ সম্পাদক অজয় মাকেনকে পর্যবেক্ষক হিসাবে নিযুক্ত করেছেন। একই সময়ে, প্রাক্তন দলের সভাপতি রাহুল গান্ধী সহ দলের হাইকমান্ডও স্পষ্ট করেছেন যে উদয়পুর ঘোষণায় গৃহীত "এক ব্যক্তি এক পদ" নীতি অনুসরণ করতে হবে।