গত কয়েকমাসে একাধিকবার রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে আক্রান্ত হয়েছেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা। তবে সিবিআই, ইডি, আয়কর বিভাগ, এনআইএ তদন্ত বন্ধ হচ্ছে না।
সন্দেশখালি আবহে দেশের নজর বসিরহাট লোকসভা কেন্দ্রের ওপর। যুযুধান রেখা পাত্র-নুরুল ইসলামের লড়াইয়ের সাক্ষী থাকতে তৈরি দেশ।
সন্দেশখালিতে শাহজাহানের জমানা শেষ হতে দেখেই, প্রতিবাদে সুর চড়াচ্ছে উত্তর ২৪ পরগনার মিনাখাঁ। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ এলাকায় কার্যত 'লুঠতরাজ-দাদাগিরি' চালিয়ে যাচ্ছে তৃণমূল নেতা ও তার সঙ্গীরা।
বাংলায় অর্থাৎ এ রাজ্যে কি বিজেপি নিজের পালে হাওয়া লাগাতে পারবে! প্রশ্নটা উঠেছিল সমীক্ষায়। তৃণমূল সরকারের বিরুদ্ধে ইস্যু একাধিক। যার মধ্যে অন্যতম ফ্যাক্টর সন্দেশখালি।
রাজ্য সরকার গত সপ্তাহে সুপ্রিম কোর্টে একটি পিটিশন দাখিল করেছিল যাতে ৫ জানুয়ারি সন্দেশখালিতে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের আধিকারিকদের উপর হামলার তদন্ত সিবিআইকে হস্তান্তর করার জন্য কলকাতা হাইকোর্টের আদেশকে চ্যালেঞ্জ করা হয়।
পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পক্ষে উপস্থিত সিনিয়র আইনজীবী অভিষেক মনু সিংভি বিচারপতি সঞ্জীব খান্না এবং বিচারপতি দীপঙ্কর দত্তের বেঞ্চের সামনে আবেদনটি উল্লেখ করেছিলেন।
কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবগনাম মঙ্গলবার বলেছেন, শাহজাহান ও মামলার সংক্রান্ত যাবতীয় নথি ও সামগ্রী এদিনই বিকেল সাড়ে ৪টের মধ্যে সিবিআই-এর হাতে তুলে দিতে দিতে হবে
এই সময় দলটি নির্যাতিত মহিলাদের সঙ্গে দেখা করে তাদের অবস্থা জানার চেষ্টা করে। এরপর কমিটির সদস্য ভাবনা বাজাজ বলেন, বয়স্ক মহিলারা এখনও ভয়ে রয়েছেন।
মোদী বলেন , 'সন্দেশখালিতে যা হয়েছে তা দেখে রাজা রামমোহন রায়ের আত্মা অবশ্যই কাঁদছে। যার জন্ম হয়েছিল এই খানাকুলে।'
গত কয়েকদিন ধরে সন্দেশখালি এলাকায় বিক্ষোভরত স্থানীয় লোকজনকে রাস্তায় নেমে প্রচুর মিষ্টি বিতরণ করতে ও আনন্দে নাচতে দেখা যায়। গত ৫৫ দিন ধরে পলাতক শাজাহানের গ্রেপ্তারে সবাই আনন্দ উদযাপন করেছে।