জঙ্গিদের আস্তানা ধ্বংসের পাশাপাশি চার ডজনের বেশি জঙ্গিকে নিকেশ করেছিল ভারতীয় সেনা। আজ এই সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের সপ্তম বার্ষিকী। সেনাবাহিনীর সেই সাহসী পদক্ষেপকে দেশ গর্বভরে স্মরণ করছে।
পুলিশ জানিয়েছে যে পাউনি এবং মহোর তহসিলে গোয়েন্দা রিপোর্টের ভিত্তিতে জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশের সন্ত্রাসবিরোধী শাখা এসআইএ এই অভিযান করেছিল। এতে বলা হয়, কিছু ওভার-গ্রাউন্ড ওয়ার্কার (ওজিডব্লিউ)জঙ্গিদের হাতে লজিস্টিক সহায়তা ও তথ্য তুলে দিচ্ছে।
সদ্য মণিপুরে চুরাচাঁদপুর জেলার একটি অস্থায়ী ওপেন এয়ার থিয়েটারে দেখানো হয়েছে উরি- দ্য সার্জিক্যাল স্ট্রাইক। হমার স্টুডেন্টস অ্যাসোসিয়েশনের তরফে আয়োজন করা হয়েছিল এই ছবির প্রদর্শন। প্রায় ২৩ বছর পর কোনও হিন্দি ছবি প্রদর্শীত হল মণিপুরে।
প্রধানমন্ত্রী মোদীর সরকার তার ক্ষমতাকালে অনেক বড় এবং কঠিন সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় মোদী সরকারও দেশ থেকে সন্ত্রাস নির্মূল করতে অনেক কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে।
প্রশ্ন উঠছে ভারত কি সত্যিই আবার পাকিস্তানে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক করতে চলেছে? তাহলে পাকিস্তান ভয় পায় কেন? ভারতে নিযুক্ত পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূত আবদুল বাসিত কেন এমন দাবি করছেন? চলুন জেনে নেওয়া যাক।
সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে, মেক-টু প্রকল্পের আওতায় প্রস্তাব চেয়ে পাঠানো হয়েছে, যাতে বলা হয়েছে ৫০ শতাংশ দেশীয় সামগ্রী সহ মাল্টি-রোটার ড্রোন তৈরি করতে। এই ড্রোনগুলো একটানা তিন ঘণ্টা তিন কিলোমিটার উচ্চতা পর্যন্ত উড়তে পারবে এবং ৫০ কিলোমিটার দূর থেকে আক্রমণ করতে সক্ষম হবে।
সোমবার মুখ্যমন্ত্রী একটি ‘স্কুল চলো অভিযান’ চালু করেছেন। প্রোগ্রামটির মাধ্যমে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে (Primary School) শিক্ষার্থীদের ১০০% তালিকাভুক্তি নিশ্চিত করা এবং সরকারী স্কুলগুলিতে পড়ুয়ারা যে সমস্যার মুখে পড়ে, তা দূর করাই এর লক্ষ্য হবে।
পাকিস্তানে সাংহাই কোঅপারেশন অর্গানাইজেশনের (এসসিও) সন্ত্রাসবিরোধী মহড়া। মহড়ায় অংশগ্রহণের জন্য তিন সদস্যের একটি দল পাঠাচ্ছে নয়াদিল্লি।
২০১৬ সালের উরি হামলা গোটা ভারত এক ছাদের তলায় এনে দাঁড় করিয়ে দিয়েছিল। চোয়াল শক্ত করে ভারত হাত মুঠো করে বলেছিল বদলা চাই।
তিন সপ্তাহ ধরে দিল্লিতে চলছে কৃষক বিক্ষোভ
তার থেকে দৃষ্টি ঘোরাতে পাকিস্তানে হবে সার্জিকাল স্ট্রাইক
এরকমই দাবি করলেন পাক বিদেশমন্ত্রী শাহ মাহমুদ কুরেশি
উচ্চ সতর্কতায় রয়েছে পাক সেনাবাহিনী