এই আবেদনটি বিরোধী দলগুলির পক্ষে সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী এবং প্রবীণ কংগ্রেস নেতা অভিষেক মনু সিংভি দায়ের করেছিলেন। প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় এবং বিচারপতি পিবি পাদ্রিওয়ালা এই পিটিশনে কঠোর মন্তব্য করেছেন
পিটিশনে বলা হয়েছে, “এটা দুর্ভাগ্যজনক যে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় 'মুসলিম অধ্যুষিত এলাকা' নিয়ে কথা বলেছেন এবং হিন্দুদের এই ধরনের এলাকা থেকে মিছিল না করতে বলেছেন। এই ধারণা সংবিধানের মূল বিষয়বস্তুর পরিপন্থী।
চলতি বছরের ৩০শে এপ্রিলের মধ্যে যোগ্য পারিবারিক পেনশনভোগীদের, ৩০শে জুন ২০২৩ সালের মধ্যে সশস্ত্র বাহিনীর বীরত্ব পুরস্কার বিজয়ীদের এবং ৩০ আগস্ট ২০২৩ সালের মধ্যে ৭০ বছরের বেশি বয়সী যোগ্য পেনশনভোগীদের অর্থ প্রদানের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
সুপ্রিম কোর্টের এই রায়ের পর বিজেপি এই ঘটনাটিকে ‘নবান্নের গালে সুপ্রিম কোর্টের থাপ্পড়’ বলে উল্লেখ করেছে।
কেন্দ্রের এই পদক্ষেপে হতাশ দেশের LGBTQ+ সম্প্রদায়ের মানুষ। সরকারের বিরোধিতাকে উপেক্ষা করে বহু LGBTQ+ সম্প্রদায়ের যুগল ইতিমধ্যেই বিয়ে করেছেন।
শীর্ষ আদালত বলেছে যে সম্পদের ন্যায়সঙ্গত বন্টন অর্জনের চেষ্টা করে ভারতের নাগরিককে সামাজিক ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা সুপ্রিম কোর্টের দায়িত্ব। এজন্য সংবিধানের 'প্রস্তাবনার প্রতিশ্রুতি' অর্জনে দুর্নীতি একটি বড় বাধা।
কলকাতা হাই কোর্টের ১৯১১ জনের চাকরি বাতিলের সিদ্ধান্তের পরই, প্যানেলে ওয়েটিং লিস্টে থাকা প্রার্থীদের জন্য নিয়োগ প্রক্রিয়া চালু করার কথা ভাবে স্কুল সার্ভিস কমিশন।
শুনানির সময়, অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল ঐশ্বর্য ভাটি বেঞ্চকে বলেছিলেন যে NBE এবং MCC ১৫ জুলাই থেকে কাউন্সেলিং প্রক্রিয়া শুরু করবে। এ জন্য ১১ আগস্টের সময়সীমা অপেক্ষা করা হবে না।
গুজরাট সরকারের পক্ষে সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা আদালতে হাজির হয়ে বেঞ্চকে বলেছিলেন যে আমরা অপরাধীদের ফাঁসি নিশ্চিত করার জন্য আন্তরিকভাব চেষ্টা করব।
আদানি ইস্যুতে কমিটি গঠনে আপত্তি নেই বলে জানিয়ে দিল কেন্দ্র। সুপ্রিম কোর্টে মামলার পরবর্তী শুনানি আগামী ১৭ ফেব্রুয়ারি।