সুপ্রিম কোর্ট বলেছে, ভারতের ধর্মনিরপেক্ষ চরিত্র বজায় রাখতে ধর্ম নির্বিশেষে যারা ভুল করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। উত্তরপ্রদেশ, দিল্লি এবং উত্তরাখণ্ড সরকারকে এই নির্দেশ দিয়েছিল। তবে এখন সব রাজ্যে এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
সুপ্রিম কোর্ট রায় দিয়েছে যে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের মামলা শুনতে পারবেন না যদি তিনি মিডিয়ায় তাকে নিয়ে মন্তব্য করেন। বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় সাক্ষাৎকার দিয়েছেন কিনা তা নিশ্চিত করতে হাইকোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলকে বলেছে আদালত।
জেনারেল তুষার মেহতা বলেছেন, "বিচ্ছেদ সম্পর্কিত বিভাগটি দেখুন, এই বিশেষ শ্রেণীতে বিবাহ বিচ্ছেদের আইন কি সবার জন্য এক হতে পারে? ট্রান্স ম্যারেজে কে হবেন স্ত্রী, কে স্বামী হবেন ? এর সুদূরপ্রসারী প্রভাব পড়বে। এটি সারা দেশে অনেক মানুষকে প্রভাবিত করে।
বিচারপতিদের বেঞ্চের তরফে জানানো হয় যে, অ্যালোপ্যাথি ডাক্তারদের আপৎকালীন পরিস্থিতিতির জন্য জরুরি পরিষেবা দিতে হয়। এই পরিষেবা আয়ুর্বেদ ডাক্তারদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়।
বিচারপতি দীনেশ মাহেশ্বরী এবং জে বি পারদিওয়ালার বেঞ্চে এই মামলার শুনানি হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু জানা যাচ্ছে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন বিচারপতি জে বি পারদিওয়ালা। এই পরিস্থিতিতে আদৌ শুনানি হবে কি না সে বিষয়ও ধোঁয়াশা সৃষ্টি হয়েছে।
এই মামলায় সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় এবং বিচারপতি পিএস নরসিমার বেঞ্চ রায় দেওয়ার সময় বলেছিলেন যে নিম্ন আদালত জামিনের শর্ত নির্ধারণ করবে।
দেশের হাজার হাজার সমপ্রেমী যুগল কী আইনি স্বীকৃতিতে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হতে পারবে? শীর্ষ আদালতের চূড়ান্ত রায় কী হতে পারে? জানা যাবে আজই।
২৮ এপ্রিল, ভারতের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বে একটি বেঞ্চ মাতৃত্ব সুবিধা সম্পর্কিত কর্ণাটকের হংসনন্দিনী নান্দুরির দায়ের করা জনস্বার্থ মামলার (পিআইএল) শুনানি করবে। উল্লেখ্য যে আইনটি ২০১৭ সালে সংশোধন করা হয়েছিল।
পূর্ণাঙ্গ শুনানির জন্য যে সময়ের দরকার, ততটা সময় আজ ছিল না। সেই কারণেই মামলার শুনানি পিছিয়ে দেওয়া হয়।
তৃণমূল নেতৃত্বের মত নির্বাচন কমিশনের এই সিদ্ধান্ত সঠিক বলে মনে হয়নি তাদের। এর আগেও নির্বাচন কমিশনের অনেক সিদ্ধান্ত বেরিয়েছে। এমনকি সুপ্রিম কোর্ট নির্বাচন কমিশনের অনেক সিদ্ধান্ত খারিজ করেছে।