সিজেআই ডিওয়াই চন্দ্রচূড় বলেছেন, তদন্ত ছাড়াও এই কমিটি অন্যান্য বিষয়ও খতিয়ে দেখবে। এই সময়ে, রাজ্য সরকার মামলাগুলির তদন্তের জন্য জেলা পুলিশ সুপারের নেতৃত্বে একটি বিশেষ তদন্ত দল (SIT) গঠনের প্রস্তাব করেছিল।
আপাতত এই সংক্রান্ত সুরাত আদালতের রায় আপাতত কার্যকর হচ্ছে না।
সুপ্রিম কোর্টে প্রধানবিচারপতির অধীনে সাংবিধানিক বেঞ্চে ৩৭০ ধারা নিয়ে শুনানি হচ্ছিল। উপস্থিত ছিলেন সাংবিধানিক বেঞ্চের বাকি বিচারপতিরাও। সেই শুনানির মধ্যেই অ্যাডভোকেট নিজাম পাশা জ্ঞানবাপী সমজিদ ইস্যুটি উত্থাপন করেন।
প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় বলেছেন, কমিটি গঠনের দুটি উপায় রয়েছে। এখানে আমরা নিজেরাই কমিটি গঠন করছি। যার মধ্যে নারী বিচারক এবং ডোমেইন বিশেষজ্ঞদেরও অন্তর্ভুক্ত করা হবে।
সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা, সরকারের পক্ষে উপস্থিত হয়ে বলেছেন যে আমরা কখনই আসামে বিচার স্থানান্তর করার অনুরোধ করিনি। আমাদের দাবি এই মামলাটি মণিপুরের বাইরে স্থানান্তর করা হোক।
সর্বসমক্ষে যৌন নির্যাতন এবং পাশবিক হেনস্থার বিরুদ্ধে এবার সরাসরি কেন্দ্র এবং রাজ্য, দুইয়ের বিজেপি শাসকের বিরুদ্ধেই সুপ্রিম কোর্টে নালিশ জানালেন ২ জন নির্যাতিতা মহিলা।
সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি সঞ্জয় কিষাণ কৌল, সুধাশু ধুলিয়ার একটি বেঞ্চে উঠেছিল অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বিদেশ ভ্রমণ সংক্রান্ত মামলা। আদালত জানতে চেয়েছে কেন লুক আউট নোটিশ জারি করা হল।
হাইকোর্টের রায়কে চ্য়ালেজ্ঞ করে রাজ্য সরকার আগেই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল। সোমবার সেই মামলা উঠেছিল প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় , বিচারপতি জেবি পারদিওয়ালা ও বিচারপতি মজোজ মিশ্রের বেঞ্চে। মামলা ওঠার সঙ্গে সঙ্গেই তা প্রত্যাখ্যান করে
আগামী দুই দিনের জন্য জ্ঞানবাপী মসজিদে আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অব ইন্ডিয়ার পরীক্ষা বন্ধ রাখতে নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের। মুসলিমপক্ষকে স্বস্তি শীর্ষ আদালতের।
আবেদনে বলা হয় শাহী মসজিদ ইদগাকে স্থানান্তরিত করা হোক। আবেদনে আরও উল্লেখ করা হয় যে এই মসজিদ শ্রীকৃষ্ণ জন্মভূমি ট্রাস্টের ১৩.৩৭ একর জমির ওপর তৈরি করা হয়। যা অবিলম্বে খালি করে দেওয়া উচিত।