৮ ডিসেম্বর, শুক্রবার তাঁর সাংসদ পদ কেড়ে নেওয়া হয়েছে। সেই ঘটনার পর ১১ ডিসেম্বর, সোমবার, লোকসভা থেকে তাঁকে বহিষ্কার করার সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে গেলেন তৃণমূল নেত্রী।
প্রধান বিচারপতি বলেছেন যে ৫ অগাস্ট,২০১৯ তারিখে, সংসদ জম্মু ও কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারার প্রভাব বাতিল করেছে এবং রাজ্যটিকে দুটি অংশে বিভক্ত করেছে, জম্মু ও কাশ্মীর এবং লাদাখ। এই দুটিকে কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল করেছে।
প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বে পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চ এই রায় ঘোষণা করবেন। বেঞ্চে রয়েছেন বিচারপতি সঞ্জয় কিষাণ কৌল, বিচারপতি সঞ্জীব খান্না, বিচারপতি বিআর গাভাই এবং বিচারপতি সূর্য কান্ত।
পতঞ্জলির বিরুদ্ধে ভুয়ো আশ্বাস দেওয়ার অভিযোগ এনে মামলা দায়ের করেছিল ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন। মঙ্গলবার সেই মামলার শুনানিতে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি আহসানুদ্দিন আমানুল্লাহ ও বিচারপতি প্রশান্ত কুমার মিশ্রের বেঞ্চ থেকে এই সংস্থাকে ধমক দেওয়া হয়।
সমলিঙ্গের বিয়ে নিয়ে এদিন রায় পড়া শুরু করেন সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি এসকে কাউল। তিনি রায় পড়া শুরু করার সঙ্গে সঙ্গেই প্রধানবিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় বলেন, পাঁচ বিচারকের বেঞ্চ চারটি পৃথক রায় দেবে।
আবেদনকারী মহিলা যুক্তি দিয়েছিলেন যে তিনি ইতিমধ্যে দুই সন্তানের মা এবং দীর্ঘদিন ধরে বিষণ্নতায় ভুগছেন। নিজের মানসিক ও আর্থিক অবস্থার কথা জানিয়ে তৃতীয় সন্তানের জন্ম না দেওয়ার কথা সুপ্রিম কোর্টে জানিয়েছেন ওই মহিলা।
বিশেষ দায়িত্বে থাকা সিআইডি সূত্রের খবর ডিআইজি স্তরের একট অফিসারদের নিয়ে একটি বিশেষ দলও তৈরি করা হতে পারে।
বিশ্বকাপ শুরুর তিন দিন আগেও বাংলাদেশ ক্রিকেটে আশঙ্কার কালো মেঘে কাটছে না। তামিম ইকবালকে বাদ দেওয়া নিয়ে যে অভিযোগ পাল্টা অভিযোগের ঘটনাক্রম শুরু হয়েছিল তা এখনও শেষ হয়নি।
সুপ্রিম কোর্ট অফ ইন্ডিয়া-র প্রথম মূক ও বধির আইনজীবী হলেন সানি এবং বেটি-র উজ্জ্বল কন্যা সারা সানি। প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের সাহায্যে এই বিপ্লবের সাক্ষী থাকল গোটা ভারত।
একদা বীরভূমের দোর্দণ্ডপ্রতাপ নেতা অনুব্রত মণ্ডল এক বছরেরও বেশি সময় ধরে সিবিআই হেফাজতে। বারবার জামিনের আর্জি জানালেও, স্বস্তি পাচ্ছেন না এই প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতা।