সুপ্রিম কোর্ট বলেছে, যে রাজ্যে দোষীদের বিচার করা হয়েছে এবং শাস্তি দেওয়া হয়েছে শুধুমাত্র সেই রাজ্যই অপরাধীদের ক্ষমা করার সিদ্ধান্ত নিতে পারে। সুপ্রিম কোর্টের মতে, এই মামলায় সাধারণ ক্ষমার সিদ্ধান্ত নিতে পারে গুজরাট নয়, মহারাষ্ট্র সরকার।
যদিও, চৈতালী চট্টোপাধ্যায়কে বিচারপতি হিসেবে সুপারিশের ক্ষেত্রে কোনো রকম মতামত ব্যক্ত করেননি, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস।
আইনজীবী মহেক মহেশ্বরী এলাহাবাদ হাইকোর্টের প্রথম জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেছিলেন। এলাহাবাদ হাইকোর্ট তা খারিজ করে দেয়।
বিচারপতি সঞ্জীব খান্না বলেছেন যে এই পর্যায়ে সুপ্রিম কোর্ট মহুয়া মৈত্রের পিটিশনে কোনও রায় দিতে অস্বীকার করে। লোকসভার কার্যক্রমে অংশ নেওয়ার অনুমতি চাওয়া হয় মহুয়া মৈত্রের তরফে।
বুধবার সকালে প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি জেবি পারদিওয়ালা এবং মনোজ মিশ্রের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ থেকে এই রায় দেওয়া হয়েছে। এই রায়ের পরেই সোশ্যাল মিডিয়ায় বিজয়ের উচ্ছ্বাস দেখা গেছে গৌতম আদানির সাম্প্রতিক পোস্টে।
নার্সারি ভর্তি সংক্রান্ত এই বিষয়ে, ২০১৫ বিলে দিল্লির লেফটেন্যান্ট গভর্নরের কাছে নির্দেশ দেওয়ার দাবি জানানো হয়েছিল। আবেদনকারী বিলটিতে সম্মতি দিতে বা ফেরত দেওয়ার নির্দেশ দিতে আদালতের কাছে আবেদন করেছিলেন।
মথুরার ইদগাহ কমপ্লেক্স সমীক্ষা করার জন্য মুসলিম পক্ষ সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করেছিল। প্রকৃতপক্ষে, বৃহস্পতিবার (১৪ ডিসেম্বর) এলাহাবাদ হাইকোর্ট শ্রী কৃষ্ণের জন্মস্থান সংলগ্ন ইদগাহ কমপ্লেক্সে একটি সমীক্ষা চালানোর অনুমোদন দিয়েছে।
মহুয়া মৈত্রকে সংসদীয় এথিক্স কমিটিকে কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছেন। তিনি বলেছেন, তাঁর বিরুদ্ধে নগদ অর্থের বিনিময় প্রশ্ন করার অভিযোগ তুলেছে, এর সম্পর্কে যথাযথ প্রমাণ দেওয়া হয়নি।
আদালত বলে যে ৩৭০ একটি অস্থায়ী বিধান। কেন্দ্রীয় সরকার এই বিধান বাতিল করতে পারত এবং তারা তা করে কোনো ভুল করেনি। এই সিদ্ধান্তের পর টুইট করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
৮ ডিসেম্বর, শুক্রবার তাঁর সাংসদ পদ কেড়ে নেওয়া হয়েছে। সেই ঘটনার পর ১১ ডিসেম্বর, সোমবার, লোকসভা থেকে তাঁকে বহিষ্কার করার সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে গেলেন তৃণমূল নেত্রী।