দোল উৎসবের আগেই এমন আনন্দ উদযাপনের রীতি দিয়ে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির নজির গড়লেন ধর্মীয় বার্তাবাহকরা। স্বাভাবিকভাবেই অত্যন্ত খুশি নবদম্পতির পরিবার।
মহাত্মা গান্ধীর হত্যাকারী নাথুরাম গডসে কট্টর হিন্দুত্ববাদীদের কাছে হিরো। মন্দির তৈরি করেই হচ্ছে তাঁর পুজো। আদর্শের চর্চাও হয় সেখানে।
দক্ষিণের কন্নড় জেলার সুব্রমণ্যের কুক্কে শ্রী সুব্রহ্মণ্য মন্দিরের প্রবেশদ্বারে একটি ব্যানারে স্পষ্ট লেখা যে কোনো অ -হিন্দু এই উৎসবে সামিল হতে পারবে না চম্পাষষ্ঠী উৎসবে।
ভারত বাংলাদেশ দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে ভারতের বিস্ফোরক প্রশ্নে অস্বস্তি বাড়লো বাংলাদেশের,এই বৈঠকে সরাসরি বাংলাদেশের হিন্দু মন্দিরে হাওয়া হামলাগুলি নিয়ে প্রশ্ন তুললো ভারত।
পঞ্জাবে রাস্তায় খুন করা হয় এক হিন্দুত্ববাদী দক্ষিণপন্থী নেতাকে। পরপর পাঁচটা গুলি লাগে গায়ে। এর আগেই দুইবার সুধীর সুরিরে হত্যার চেষ্টা করেছিল দুষ্কৃতীরা।
বিপ্লবী পথিরাম থেকে 'শঙ্করাচার্য' স্বামী স্বরূপানন্দ সরস্বতী। আরএসএস ও বিজেপির নীতির তিনি যেমন কঠোর সমালোচক ছিলেন তেমনই অযোধ্যার রাম মন্দির নির্মাণ আন্দোলনের এক অন্যতম প্রাণপুরুষ।করপাত্রী মহারাজের রামরাজ্য পরিষদের সভাপতি ছিলেন স্বামী স্বরূপানন্দ।
উঁচু জমিতে অবস্থিত, কাছি জেলার জালাল খান গ্রামের বাবা মাধোদাস মন্দিরটি বন্যার জল থেকে তুলনামূলকভাবে নিরাপদ থেকেছে এবং তাদের সবচেয়ে খারাপ সময়ে বন্যা-দুর্গত লোকেদের জন্য একটি নিরাপদ আশ্রয় হিসেবে কাজ করে।
ট্রাস্টের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে হিন্দুরা ছাড়া কেউ দোকান দিতে পারবে না এই মেলাতে। স্বাভাবিকভাবেই মুসলিমদের এই সিদ্ধান্তে টার্গেট করেছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ, সেটা বোঝা যাচ্ছে।
ডিআরএম আনন্দ স্বরূপ ২০ এপ্রিল রাজা কি মাণ্ডি স্টেশন থেকে মন্দিরটি স্থানান্তরিত করার জন্য একটি নোটিশ জারি করেছেন। মন্দির কর্তৃপক্ষকেও নোটিশ দেওয়া হয়েছে নোটিশে দাবি করা হয়েছে এই মন্দিরের জন্য যাত্রীদের সমস্যা হচ্ছে।
ফের বাংলাদেশে (Bangladesh) দুর্বৃত্তদের নিশানায় সংখ্যালঘু হিন্দুদের (Hindus) মন্দির। বৃহস্পতিবার রাতে, ঢাকার (Dhaka) ইসকন রাধাকান্ত মন্দিরে (ISKCON Radhakanta Temple Vandalized) হামলা চালালো অন্তত ২০০-র বেশি জনতা।