xচুলের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে কেউ বাজার চলতি প্রোডাক্ট ব্যবহার করেন তো কেউ ঘরোয়া টোটকা মেনে চলেন। এই সব করতে গিয়ে সব সময় যে তেমন লাভ হয় তা নয়। চুলের যত্ন কিংবা চুল পড়া বন্ধ করতে স্নানের পর এই ভুল করবেন না।
খুশকি, অকাল পক্কতা, ডগা ফাটার কিংবা নিষ্প্রাণ চুলের সমস্যা নতুন কথা নয়। এই সব সমস্যা কোনও ভাবে ম্যানেজ করা গেলেও, চুল পড়ার সমস্যা নিয়ে নাজেহাল অবস্থা হয় অনেকে। সারা বছর চলতে থাকে এই সমস্যা। চুল পড়ার সমস্যা লেগে থাকে সব সময়। কিছুতেই সমস্যা থেকে মেলেনা মুক্তি। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে কেউ বাজার চলতি প্রোডাক্ট ব্যবহার করেন তো কেউ ঘরোয়া টোটকা মেনে চলেন। এই সব করতে গিয়ে সব সময় যে তেমন লাভ হয় তা নয়। চুলের যত্ন কিংবা চুল পড়া বন্ধ করতে স্নানের পর এই ভুল করবেন না।
ভিজে চুল সকলেই তোয়ালে গিয়ে মুছে থাকি। অনেকে তোয়ালে দিয়ে ভালো করে ঘষে চুল মোছেন। জানেন কি এই কারণে বাড়ে চুল পড়ার সমস্যা। সব সময় নরম কাপড়ের তোয়ালে ব্যবহার করুন। তেমনই স্নানের পর চুল তোয়ালে দিয়ে মুড়ে রাখুন। জোড়ে জোড়ে ঘষবেন না।
ভিজে চুল শুকনো করতে অনেকে হিট দিয়ে থাকেন। চলে ড্রায়ার ব্যবহার। আজই বন্ধ করুন এই কাজ। চুল রক্ষা করতে চাইলে ড্রায়ার ব্যবহার করবেন না। চুল খোলা রাখুন তা এমনিই শুকিয়ে যাবে।
ভিজে চুল আমরা অনেকে আঁচড়িয়ে থাকি। জানেন কি এই করতে গিয়ে অর্ধেক চুল উঠে যায়। ভিজে তুলে চিরুনি দেবেন না। তা অল্প শুকনো করে নিন। তারপর আস্তে আস্তে চিরুনি দিয়ে চুলের জট ছাড়ান। তা না হলে সমস্যা দ্বিগুণ হয়ে থাবে। প্রথমে চুলের তলার জট ছাড়িয়ে নিন। তারপর ওপর দিকে চিরুনি দিন।
চুল পড়া বন্ধ করতে চাইল কখনও ভুলেও ভিজে চুল বাঁধবেন না। চুলের গোড়া ভিজে থাকলে তা দুর্বল হয়ে যায়। এতে চুল পড়া বেড়ে যায়। মেনে চলুন এই নিয়ম। চুল পুরোপুরি শুকিয়ে গেলে তবেই তা বাঁধবেন।
তেমনই মাথা ভিজে থাকলে ঘুমাবেন না। চুলের গোড়া ভিজে থাকলে তা দুর্বল থাকে। এই অবস্থায় ঘুমালে বিছানায় ঘষা খেয়ে চুল পড়ে যেতে পারে। মেনে চলুন এই বিশেষ টিপস। ভুলেও এই কাজ করবেন না। এতে বৃদ্ধি পাবে চুলের সমস্যা। এবার থেকে চুল শুকনো করার সময় এই কয়টি জিনিস মাথায় রাখুন। আপনার ভুলেই বাড়তে পারে চুল পড়ার সমস্যা।
আরও পড়ুন- কোন ফল খোসা-সহ আর কোনটি খোসা ছাড়া খাবেন, রইল সম্পূর্ণ তালিকা
আরও পড়ুন- সপ্তাহে ১ দিন ব্যবহার করুন এই ফেসপ্যাক, পুজোর আগে ত্বকে আসবে জেল্লা
আরও পড়ুন- নুন ছাড়াও এই চারটি খাবারে থাকে প্রচুর আয়োডিন, যা স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি