পায়ের তলায় ঘাম হওয়া স্বাভাবিক নয়, এটি রোগের কারণ হতে পারে। তলে তলে, হাতের তালুতে এবং পিঠে ঘাম হওয়াও রোগের লক্ষণ, এটি সনাক্ত করা এবং যত্ন নেওয়া প্রয়োজন।
এটি স্থূলতা, রক্তচাপ সহ অনেক সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়। এতে অনেক ধরনের পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায় যা শরীরকে সুস্থ রাখে। আমাদের কিভাবে এটি কাজ করে জেনে নেয়া যাক।
অত্যাধিক পরিশ্রম, চাপ আর চিন্তা থেকেও মাথা যন্ত্রণা হতে পারে। ওষুধ খেলে সাময়িক মুক্তি পাওয়া যায় - কিন্তু এই রোগ থেকে চিরতরে মুক্তি পাওয়া একটু সময় সাপেক্ষ ব্যাপার। তবে ওষুধে অনেক সময় পার্শ্বপতিক্রিয়া দেখা যায়।
সাধারণত লোকেরা রক্ত জমাট বাঁধাকে খুব গুরুতর বলে মনে করে না, তবে প্রকৃতপক্ষে যদি চিকিত্সা না করা হয় তবে এটি মারাত্মক হতে পারে। এই সমস্যাটি মোকাবেলা করার জন্য কিছু সহজ ব্যবস্থা গ্রহণ করা যেতে পারে, যেগুলি সম্পর্কে জেনে নেবো-
অনেক মহিলা রয়েছে যাদের পিসিওএস সমস্যা আছে। চিকিত্সকরাও বলছেন যে এটি নিরাময় করা যেতে পারে। স্বাস্থ্যকর অভ্যাস অবলম্বন এবং শরীরের ভাল যত্ন নেওয়ার মাধ্যমে এই ধরনের সমস্যাগুলি প্রতিরোধ করা যেতে পারে।
বেড়ে চলেছে ডায়াবেটিসে আক্রান্তের সংখ্যা। পারে। এই রোগ একের একে খারাপ প্রভাব ফেলতে শুরু করে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের ওপর। যা ধীরে ধীরে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেয় মানুষকে। বর্তমানে টাইপ ১ ডায়াবেটিসের সঙ্গে বিস্তর ভাবে বেড়ে চলেছে টাইপ ২ ডায়াবেটিস।
ওজন কমাতে খাদ্যতালিকায় যেমন রাখবেন প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়ামের মতো উপাদান। তেমনই রাখতে হবে উপকারী ফ্যাট। তা না হলে দেখা দিতে পারে শারীরিক জটিলতা। আজ রইল চারটি লক্ষণের কথা। এই কয়টি লক্ষণ দেখলে বুঝতে হবে আপনার শরীরে ফ্যাটের অভাব ঘটছে।
মিষ্টিতে না, ফলে না, আইসক্রিমেও না- ডায়াবেটিস নিয়ে এমন অনেক ভ্রান্ত ধারনা রয়েছে। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন এই ধারনা ভ্রান্ত। তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে চুটিয়ে খাওয়া দাওয়া করতেই পারেন ডায়াবেটিস আক্রান্তরা।
অতিরিক্ত খাওয়ার কারণে পেট ফাঁপা, বদহজম, পেটে ব্যথা এবং ক্র্যাম্পের মতো সমস্যাও দেখা দেয়। যখন একজন ব্যক্তি অতিরিক্ত খায়, তখন সে নিজেকে আরও অস্বস্তি বোধ করে।
শরীরে নির্দিষ্ট ভিটামিন ও মিনারেলের অভাবেও মাইগ্রেন হতে পারে। আসুন জেনে নিই কোন পুষ্টির ঘাটতির কারণে মাইগ্রেন হতে পারে এবং কীভাবে তা দূর করা যায়।