অনেকেই আছেন যারা খেতে বসার সময় পাশে নুনের কৌটো নিয়ে বসেন। একটু পরপর খাওয়ারের সঙ্গে সঙ্গে নুন খান। আর এতে নিজেই ডেকে আনছেন মারাত্মক বিপদ। নুন খাওয়া শরীরের পক্ষে কতটা ক্ষতিকর, তা জেনেও খাওয়ার সময় কাচা নুন খাচ্ছেন। উচ্চ রক্তচাপের কারণও হতে পারে নুন। তবে শুধু হাই ব্লাড প্রেশার বা উচ্চ রক্তচাপই নয়,কিডনির নানান রোগেরও কারণ হতে পারে নুন । কিছু গবেষণার মতে নুন প্রতিরোধ ক্ষমতাও নষ্ট করে দেয়।
বর্তমানে স্বাস্থ্য সচেতনতার জন্য আমরা বহু নিয়ম মেনে খাওয়া-দাওয়া করি। ঠিক এই কারণেই এমন অনেকেই আছেন যারা মিষ্টি খাওয়া কমিয়ে দিয়েছেন। তবে মিষ্টি খেতে পছন্দ করেন না এমন মানুষের সংখ্যা বোধহয় খুব কম। অনেকেই আছেন যারা জল খাবার হোক বা দুপুরের খাবারের শেষ পাত, এক টুকরো মিষ্টি না খেলে, যেন মন ভরে না। তাই সামান্য হলেও শেষ পাতে অন্তত একটি মিষ্টি খাওয়া অভ্যাস অনেকেরই আছে। কিন্তু কখনও কি ভেবে দেখেছেন এই অভ্যাস স্বাস্থ্যের পক্ষে ভালো না ক্ষতিকর। জেনে আপনার এই অভ্যাসের বিষয়ে ঠিক কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা।
একে করোনার ভয় ভুলে খানিক বাইরে বেরনোর সাহস, তার ওপর দীর্ঘ দিন গৃহে বন্দি থাকার পর খাওয়ার ধুম, এক কথা. বলতে গেলে পুজোর পর পোটোর অবস্থা নাজেহাল। ভেতর থেকেই হোক বা বাইরের মেদ, শরীরকে চাঙ্গা করতে এবার মেনে চলুন এই নিয়ম।
স্নান করা নিয়ে নানা অভিমত রয়েছে। সকাল সকাল স্নান করে দিন শুরু করলে শরীরও যেমন ফ্রেশ থাকে তেমনই মনও তরতাজা থাকে। তবে অনেকেই আবার সকালের পরিবর্তে রাতে স্নান করতে বেশি পছন্দ করেন। কারণ সারাদিনের পরিশ্রমের পর বাড়ি ফিরে ভাল করে স্নান করাটাই পছন্দ অনেকেরই। কিন্তু স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য দিনের কোন সময় স্নান করা বেশি ভাল, জেনে নিন বিশদে।
করোনাভাইরাসের আক্রান্ত থেকে নিরাপদে থাকা সবার পক্ষে চূড়ান্ত কঠিন বিষয়। তবে এটাও অস্বীকারও করার উপায় নেই যে এই মহামারী আমাদের অনেক ভাল জিনিস শিখিয়েছে। আমাদের পারিপার্শ্বিক পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা এবং স্যানিটাইজড করা ইত্যাদি। আমাদের বাড়ির প্রতিটি কোণকে জীবাণুমুক্ত রাখা যাতে সংক্রমণটি আমাদের ঘরে প্রবেশ করতে না পারে। প্রাথমিকভাবে, আমরা সকলেই এই বিষয়গুলি সম্পর্কে খুব গুরুতর ভাবে সচেতন ছিলাম না। কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এটি একটি ভালো অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। তবে এমন পরিস্থিতিতে সংক্রমণ থেকে নিজেকে বাঁচাতে সতর্কতা অবলম্বন করা খুব জরুরি। করোনার সংক্রমণের ঝুঁকি হ্রাস করার জন্য, এই ৩টি জিনিস প্রায়শই পরিষ্কার করা উচিত।
গরমের শেষ আর শীতের শুরু। এই সময়টাতে আবহাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শরীরেরও পরিবর্তন দেখা যায়। এবং সেই কারণেই ব্রেকফাস্ট থেকে ডিনার সব কিছুরই পরিবর্তন দরকার। সাধারণ কিছু খাবার রয়েছে, যা ব্রেকফাস্টে খেলে হজম ক্ষমতা যেমন বৃদ্ধি পায়, তেমনই দূর হবে কোষ্ঠকাঠিন্য। শরীর সুস্থ রাখতে ব্রেকফাস্টে কী খাবেন রইল তার তালিকা।
সারাদিনে যখনই আমাদের খিদে পায় আমরা পেট ভরার মতো হাতের সামনে যা পাই তাই খেয়ে নিই। বিশেষ করে যখন হাতে কম সময় থাকে তখন প্রিয় খাবার খোঁজার সময়ও থাকে না, তাই যাতে পেট অনেকক্ষণ ভরা থাকে সেরকম কিছু একটা পেলেই কাজ চলে যাবে। তবে এই প্রতিবেদনটি পড়ার পর প্রতিবার খাবার আগে অন্তত একবার হলেও ভাববেন। জানলে অবাক হবে আপনার পছন্দের এই খাবারগুলি ধূমপানের থেকেও মারাত্মক ক্ষতিকর। এই ধরণের খাদ্য শরীরের পক্ষে যে এতটা ক্ষতিকর তা আমাদের তা আমাদের জেনে রাখা উচিত, জেনে নিন এই ৬টি খাদ্য সম্বন্ধে-