উত্তর দিনাজপুর জেলা বিদ্যালয় পরিদর্শক নিতাইচন্দ্র দাস জানিয়েছেন, শহর অঞ্চলে অধিকাংশ স্কুলেই উপস্থিতির হার প্রায় ১০০ শতাংশ। কিন্তু স্কুলছুলের সমস্যা বেশি দেখা দিয়েছে গ্রামাঞ্চলের স্কুলগুলির জন্য।
আজকাল লক্ষ করছেন বাচ্চা ফোনে আড়াল করে কিছু দেখছে। বাচ্চা সারাক্ষণ হাতে ইন্টারনেট অ্যাকসেস (Internet Access) পেলে সে খারাপ পথে যেতেই পারে। এটা নতুন কিছু নয়। তবে, মা-বাবাকেই রক্ষা করতে হবে বাচ্চাকে। তাকে সঠিক জিনিস শেখান। ইন্টারনেট প্রসঙ্গে কয়টি সীমারেখা তৈরি করে রাখুন। ভুল পথে যাওয়ার আগে বাচ্চাকে রক্ষা করুন।
বাচ্চাদের (Kids) এক এক বয়সে, এক এক রকম পরিবর্তন দেখা দেয়। কখনও সে মাত্রাতিরিক্ত লাজুক (shyness) হয়ে যায়, কখনও ঝগড়াটে, কখনো বা জেদি। এই সময় বাচ্চাকে সামলানো বেশ কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। তাকে বকা দিলে, কিংবা মারলে কোনও লাভ তো হয়ই না উলটে জেদ বেড়ে যায়।
বাচ্চা প্রেমে পড়বে এ তো স্বাভাবিক। কিন্তু, এই পরিস্থিতি বুদ্ধি করে পরিস্থিতি সামাল (Manage) দিন। বাচ্চাকে বকা দিলে বা রাগ করলে হিতে বিপরীত হতে পারে। জেনে নিন কী করে পরিস্থিতি সামাল দেবেন।
আজকাল পরিবার বলতে শুধু মা-বাবা আর সন্তান। খুব বেশি হলে দাদু-দিদা। মা-বাব দুজন কর্মরত (Working) অধিকাংশ বাচ্চাই আজকাল কাজের মাসির কাছে বড় হচ্ছে। পাড়ায় খেলা, আত্মীয়ের বাড়িতে যাওয়া- এসব এখন প্রায় বন্ধ হয়ে গিয়েছে বললেই চলে। একা বড় হওয়ার জন্য কম কথা বলা, লাজুক (shyness) স্বভাব এমনকী একা একা থাকতে বেশি অভ্যস্ত তারা।
বর্তমানে অধিকাংশ পরিবারেই মা-বাবা (Parents) দুজনে কর্মরত। ব্যস্ততার জন্য কেউই বাচ্চাকে তেমন সময় দিতে পারে না। এর ফলে ছোট থেকেই অবাধ স্বাধীনতার পেয়ে বড় হচ্ছে বাচ্চারা (Children)। তাকে চুপ করাতে, বাচ্চার সকল বায়না শুনছে অভিভাবকরা।
বয়সের সঙ্গে সঙ্গে বাচ্চার (Children) মধ্যে নানা রকম পরিবর্তন দেখা যায়। কোনও বয়সে সে লাজুক (Shy) হয়ে যায়, তো কোনও বয়সে উৎশৃঙ্খলতা দেখা দেয়। বাচ্চাদের এমন একটা বয়স আসে যখন তার মধ্যে হিংসাত্মক আচরণ (Violent Attitude) দেখা দেয়। জেনে নিন কীভাবে সামলাবেন।
সম্প্রতি একটি শিশুর ভিডিও মন কেড়ে নিয়েছে নেটিজেনদের। শিশুটির বয়স ২ থেকে ৪এর বেশি হবে না। সেই ভিডিওটে দেখা যাচ্ছে শিশুটি কোথাও ঢুকতে যাচ্ছে।
নবজাতকে মেনে নিতে সমস্যায় পড়ে বড়টা। ছোট ভাই বা বোনকে দেখে নিরাপত্তাহীনতায় (insecurity) ভোগেন। অদ্ভুত মানসিক (Mental) অস্থিরতা দেখা দেয় বাচ্চার মধ্যে। এই সমস্যাটা একদম শুরুর দিকে হয়।
সন্তানের আত্মবিশ্বাসেও আঘাত করে এই ভুলগুলি। তবে আপনার সন্তানের ক্ষতি না চাইলে অবশ্যই ভুলগুলি শুধরে নিন।