পরীক্ষার (Exam) ফলাফল ক্রমে খারাপ হচ্ছে। তাকে বকা গিয়ে কিংবা মারধর করে কোনও লাভ নেই। বরং, বাচ্চার (Kids) ভুলটা খুঁজে বের করুন। জেনে নিন কী করবেন।
কিছুক্ষেত্রে সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারের উপকারও আছে। তাই বাচ্চাকে (Children) সব সময় না করবেন না। জেনে নিন ঠিক কী কী কারণ তাকে সোশ্যাল মিডিয়া (Social Media) ব্যবহার করতে দেবেন।
মা-বাবা কিছু বললেই অশান্তি শুরু। কথায় কথায় মিথ্যা (Lying) বলছে। কিছু বললে এড়িয়ে (Avoid) যাচ্ছে। সারাদিন সে মোবাইল নিয়ে বসে থাকে। বন্ধু (Friends), চ্যাট (Chat) আর আড্ডাই এখন তার জীবন হয়ে দাঁড়িয়েছে। জেনে নিন কীভাবে বাচ্চাকে সামলাবেন।
চিনের কুনমিং-এর বাসিন্দা জুওয়েই। বহুতলের একটি অ্যাপাটমেন্টে তাঁর বার। ৩০ বছরের জুওয়েই জানিয়েছেন ছেলেকে বাঁচাতে হবে। এটাই ছিল তাঁর কাছে সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জ।
বয়সের সঙ্গে সঙ্গে বাড়ে বাচ্চার (Kids)মনে নানা রকম প্রশ্ন জাগে। এমন অনেক বাচ্চা আছে, যারা সারাটাক্ষণ কিছু না কিছু প্রশ্ন করেই চলে। অনেক বাচ্চা আছে যার মনে সেক্স (Sex) নিয়ে প্রশ্ন জাগে। জেনে নিন কীভাবে উত্তর দেবেন।
বাচ্চার মধ্যে অধৈর্য্য-অমনোযোগিতা-অস্থিরতা ক্রমে বাড়ছে। অনেক সময় পার্সোনালিটি ডিসঅর্ডারের (personality disorder) কারণে বাচ্চারা এমন করে। বাচ্চার মধ্যে কয়টি জিনিস লক্ষ্য করলে সতর্ক হন।
মেয়ের ফোন ঘাঁটতে গিয়ে অপ্রস্তুতে পড়ে গিয়েছে মা। বন্ধুর সঙ্গে তার চ্যাট (Chat) দেখে কী করবেন বুঝে পারছেন না। এমন পরিস্থিতিতে অনেকে পড়তেই পারেন। ভয় পাবেন না। বুদ্ধি করে বাচ্চাকে সঠিক পথে চালনা করুন।
উত্তর দিনাজপুর জেলা বিদ্যালয় পরিদর্শক নিতাইচন্দ্র দাস জানিয়েছেন, শহর অঞ্চলে অধিকাংশ স্কুলেই উপস্থিতির হার প্রায় ১০০ শতাংশ। কিন্তু স্কুলছুলের সমস্যা বেশি দেখা দিয়েছে গ্রামাঞ্চলের স্কুলগুলির জন্য।
আজকাল লক্ষ করছেন বাচ্চা ফোনে আড়াল করে কিছু দেখছে। বাচ্চা সারাক্ষণ হাতে ইন্টারনেট অ্যাকসেস (Internet Access) পেলে সে খারাপ পথে যেতেই পারে। এটা নতুন কিছু নয়। তবে, মা-বাবাকেই রক্ষা করতে হবে বাচ্চাকে। তাকে সঠিক জিনিস শেখান। ইন্টারনেট প্রসঙ্গে কয়টি সীমারেখা তৈরি করে রাখুন। ভুল পথে যাওয়ার আগে বাচ্চাকে রক্ষা করুন।
বাচ্চাদের (Kids) এক এক বয়সে, এক এক রকম পরিবর্তন দেখা দেয়। কখনও সে মাত্রাতিরিক্ত লাজুক (shyness) হয়ে যায়, কখনও ঝগড়াটে, কখনো বা জেদি। এই সময় বাচ্চাকে সামলানো বেশ কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। তাকে বকা দিলে, কিংবা মারলে কোনও লাভ তো হয়ই না উলটে জেদ বেড়ে যায়।