অতিমারি পরিস্থিতিতে ঘরে বসে কোটি টাকা আয় করতে চাইছেন, তাহলে অনলাইন হোর্ডিং-র ব্যবসা খুবই লাভজনক হবে। ব্যবসা একটু উন্নত হলেই মাসে ১ কোটি টাকা আয়েরও সুযোগ পেয়ে যাবেন। 

এক হেক্টর জমিতে ড্রাগন ফ্রুট চাষের জন্য খরচ পড়ে মোটামুটি ৪ থেকে ৫ লক্ষ টাকা। একবার এই খরচের পর প্রতি বছর সেই জমি থেকে মোটামুটি ৮ থেকে ১০ লাখ টাকা লাভ করা সম্ভব। 
 

মৌমাছি পালনের জন্য কেন্দ্রের তরফে ৮০ থেকে ৮৫ শতাংশ পর্যন্ত ভর্তুকি পাওয়ারও সুবিধা পাওয়া যায়। ন্যাশনাল বি বোর্ড (NBB) NABARD-এর সহযোগিতায় ভারত মৌমাছি পালনের জন্য আর্থিক সহায়তার পরিকল্পনাও শুরু করেছে। 
 

মাত্র ২৫ হাজার টাকার বিনিময়ে শুরু করুন মৎস পালনের ব্যবসা। প্রতি মাসে ২ লাখ টাকার বেশি আয় করার সুযোগ পান। সঙ্গে পেয়ে যান সরকারি সাহায্যও

অনলাইন ব্যবসার চাহিদা যেমন বাড়ছে, সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে কার্ডবোর্ড বাক্সের চাহিদাও। উৎসবের মরশুমেও গিফট দেওয়ার জন্য দরকার কার্ডবোর্ড বক্স। এই ব্যবসা শুরু করে মাসে আয় করুন ৫ লাখ থেকে ১০ লাখ টাকা। 

স্ট্রবেরি চাষে ৪০ শতাংশ থেকে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত ভর্তুকিও পাওয়া যায়। যা খরচ হয় সেই খরচের ৩ গুণ মুনাফা হয়। 
 

নিজের ঘরে বসেই  শুরু করতে পারেন স্টার্টআপ ব্যবসা। বড়দিন উপলক্ষ্যে আপনার জন্য রইল ক্রিসমাস স্পেশাল বিজনেস টিপস। 

স্বল্প মূলধন বিনিয়োগের বিনিময় আমূল ফ্র্যাঞ্চাইজির ব্যবসা শুরু করার সুযোগ রয়েছে। স্টার্টআপ বিজনেস হিসাবে যদি আমূল ফ্র্যাঞ্চাইজিকে বেছে নেন তাহলে আপনার পকেটে থাকতে হবে ২ লাখ থেকে ৬ লাখ টাকা।
 

সেঞ্চুরির ঘরের আশোপাশে চক্কর কাটছে টমেটো। কিন্তু এই টমেটোর হাত ধরেই ফিরতে পারে আপনার সৌভাগ্য। জানুন কীভাবে

কেরলার মেয়ে সুমি নিজের সখকেই উপার্জনে বদলে দিয়ে আজ মোটা টাকার মালকিন। পুঁজি বলতে ছিল ১ কাঠা জমি। পরে অবশ্য ৫ কাঠা জমি লিজে ভাড়া নেন।