প্রাচীন হিন্দু শাস্ত্রেও পরীক্ষায় ভাল ফল করা আর নম্বর কীভাবে বাড়ানো যায় তার টিপস দেওয়া ছিল।
অনেক শিশু রয়েছে যাদের ধৈর্য অনেক কম। কোনও কাজেই তাদের মন বসে না। শেখার আগ্রহ কম। তাদের নিয়ে রীতিমত নাজেহাল হতে হয় বাবা ও মাকে।
শিশুদের ক্ষেপে যাওযার সময় একটি ইতিবাচক মানসিকতা বজায় রাখা। আপনার বাচ্চার যখন তীব্র আবেগে জড়িয়ে পড়ে তখন অভিভূত হওযা বা হতাশ হওয়া স্বাভাবিক।
আপনার সন্তান হতাশ কিন্তু আপনার সঙ্গে খোলাখুলি কথা না বলার জন্য কোনও সমস্যার সমাধান করতে পারছেন না।
বাড়িতে তাদের কাছ থেকে এই জিনিসগুলি কেড়ে নেওয়া মানে ঝগড়া বা উত্তেজনা ভরা পরিবেশ তৈরি করা। কিভাবে সন্তানকে এই আসক্তি থেকে মুক্ত করা যায় তা নিয়ে চিন্তিত অভিভাবকরা।
প্রতিটি পিতামাতার কর্তব্য তাদের সন্তানদের এমন পরিবেশ প্রদান করা যা স্বাস্থ্যকর বৃদ্ধি এবং বিকাশকে সমর্থন করে। জানব প্রাথমিক অবস্থায় কীভাবে শিশুদের লালন-পালন করা উচিত।
একজন সন্তানের জীবনে সাফল্য অনেকটাই নির্ভর করে তার বাবা ও মায়ের ওপর। তাদের স্নেহ বা আদর যত্নের ওপর। তেমনই জীবনে অসাফল্যের জন্যও কিন্তু অনেকটা দায়ী বাবা ও মা।
শিশুদের হাতে পর্যাপ্ত টাকা দিয়ে তাদের আয় আর ব্যয় করা শেখাতে হবে। সংস্থাটি একাধিক সমীক্ষার পরই এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে যে বাবা মায়ের উচিৎ সন্তানকে পর্যাপ্ত অর্থ দেওয়া - যা দিয়ে তারা কিছু কিনতে পারেন।
শিশুকে যদি আত্মবিশ্বাসী করতে চান তাহলে প্রথমেই শিশুকে কিছু স্বাধীনতা দিতে হবে। শিশুর আত্মবিশ্বাসের অভাব রয়েছে তারা সাধারণত নতুন জিনিস অন্বেষণ করতে চায় না ।
ছেলে হোক বা মেয়ে - মায়ের ওপরই বেশি নির্ভর করে। সে চাকুরিরতা মা হোক বা হোমমেকার মা- ছোটবেলায় তাদের জীবনে শেষ কথা কিন্তু মা-ই বলে। তাই সন্তানের সাফল্যের সিঁড়ি হওয়ার জন্য মায়ের মধ্যে কতগুলি গুণ থাকাটা ভিষণ জরুরি।