প্রতিটি পিতামাতার কর্তব্য তাদের সন্তানদের এমন পরিবেশ প্রদান করা যা স্বাস্থ্যকর বৃদ্ধি এবং বিকাশকে সমর্থন করে। জানব প্রাথমিক অবস্থায় কীভাবে শিশুদের লালন-পালন করা উচিত।
একজন সন্তানের জীবনে সাফল্য অনেকটাই নির্ভর করে তার বাবা ও মায়ের ওপর। তাদের স্নেহ বা আদর যত্নের ওপর। তেমনই জীবনে অসাফল্যের জন্যও কিন্তু অনেকটা দায়ী বাবা ও মা।
শিশুদের হাতে পর্যাপ্ত টাকা দিয়ে তাদের আয় আর ব্যয় করা শেখাতে হবে। সংস্থাটি একাধিক সমীক্ষার পরই এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে যে বাবা মায়ের উচিৎ সন্তানকে পর্যাপ্ত অর্থ দেওয়া - যা দিয়ে তারা কিছু কিনতে পারেন।
পিতামাতার দক্ষতা শিখতে হবে। এই সম্পর্কে ৫টি অভিভাবকত্বের দক্ষতা সম্পর্কে জেনে নিন, যা আপনার সন্তানের ভবিষ্যত এবং ভাল আচরণ গঠনে সহায়তা করবে।
সন্তান যখনই একটু বড় হয়ে যাবে তখনই দের স্পেশের প্রয়োজন হয়। একজন অভিভাবক হিসেবে সেটা আপনাকে দিতেই হবে
শিশুকে যদি আত্মবিশ্বাসী করতে চান তাহলে প্রথমেই শিশুকে কিছু স্বাধীনতা দিতে হবে। শিশুর আত্মবিশ্বাসের অভাব রয়েছে তারা সাধারণত নতুন জিনিস অন্বেষণ করতে চায় না ।
ছেলে হোক বা মেয়ে - মায়ের ওপরই বেশি নির্ভর করে। সে চাকুরিরতা মা হোক বা হোমমেকার মা- ছোটবেলায় তাদের জীবনে শেষ কথা কিন্তু মা-ই বলে। তাই সন্তানের সাফল্যের সিঁড়ি হওয়ার জন্য মায়ের মধ্যে কতগুলি গুণ থাকাটা ভিষণ জরুরি।
অনেক বাচ্চা করোনার খবর দেখে আতঙ্কিত হচ্ছে। যা থেকে বাচ্চার মানসিক চাপ দেখা দিচ্ছে। এই মানসিক চাপ (Stress) থেকে হতে পারে বড় ক্ষতি। তাই আগে থেকে বাচ্চাকে রক্ষা করুন। বাচ্চার মনে যাতে করোনার খারাপ প্রভাব না পড়ে সেদিকে খেয়াল রাখুন। এই কয়টি জিনিস খেয়াল রাখুন।
ডিভোর্সের পর পর বাচ্চার দায়িত্ব পালন নিয়ে নানা রকম সমস্যা দেখা দিচ্ছে। প্রথমদিকে সব ঠিক থাকলেও, পরে বাচ্চা একাকীত্বে ভোগে। কো পেরেন্টসরা (Co-parents) বাচ্চার সঠিক ভবিষ্যত গড়তে কয়টি জিনিস মাথায় রাখুন।
বাচ্চার (Kids) রাগ-জেদের মতো আচরণ দেখলে এর কারণ বোঝার চেষ্টা করুন। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই আমরা কয়টি ভুল করে থাকি। যার থেকে সামান্য সমস্যা বড় আকার নেয়। জেনে নিন কী কী করা উচিত নয়।