তৃণমূল কংগ্রেসের অভিনেতা সাংসদ মিমি চক্রবর্তী স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্য ছিলেন। তিনি মিনিস্ট্রি অফ পাওয়ার আর মিনিস্ট্রি অব নিউ অ্যান্ড রিনিউয়েবল এনার্জি যৌথ কিমিটিরও সদস্য ছিলেন।
বিরোধী সাংসদ মহুয়া মৈত্র জানিয়েছেন, বৈঠকে তাঁকে নানাভাবে অস্বস্তিকর প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয়েছে। তিনি বলেন, বৈঠকে তিনি গালে হাত দিয়েছিলেন। সেই বিষয় নিয়েও তাঁকে বাজে কথা বলা হয়েছে।
গৌতম আদানি স্যুতে উত্তাল সংসদ। আলোচনার দাবি জানিয়েছিল কংগ্রেস। সামিল হয় বিরোধীরা। মুলতুবি হয়ে যায় সংসদের অধিবেশন।
তৃণমূল সাংসদ ডেরেক ওব্রায়েনের কথায় এটি নাগরিকদের ব্যক্তিগত স্বাধীনতা ও গোপনীয়তা লঙ্ঘন করে। নাগরিকগের ব্যক্তিগত নিরাপত্তার কাছে এটি একটি বড় হুমকি। তাঁর কথায় এজাতীয় প্রযুক্তগত কলকাঠি নাড়া বিপজ্জনক। কংগ্রেস নেতা ও প্যানেলের প্রধান আনন্দ শর্মাকে বৈঠক ডাকার জন্য এই নিয়ে দ্বিতীয়বার চিঠি লিখলেন। এর আগে সোমবার চিঠি লিখেছিলেন ডেরেক।
ক্রমশ জাতীয় রাজনীতিতে পা বাড়ানোর চেষ্টা করছে তৃণমূল। আর ঠিক সেই সময় মমতাকে সংসদীয় কমিটির চেয়ারপার্সন করা যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা।