আমরা আপনাকে বলে রাখি যে আপনি যদি কোনও প্রয়োজন না থাকা সত্ত্বেও সানগ্লাস পরেন তবে এর কারণে আপনাকে গুরুতর সমস্যায় পড়তে হতে পারে। এর কারণে, আপনি হরমোনের ভারসাম্যহীনতা, অনিদ্রা এবং বিষণ্নতার মতো গুরুতর রোগের ঝুঁকিতে পড়তে পারেন।
আমরা যখন রোদে বের হই, তখন চোখ আমাদের মস্তিষ্কে সূর্যের তাপের বার্তা পাঠায়। ত্বক ছোট রিসেপ্টর সাইটগুলি বন্ধ করার বার্তা পায়, যাতে সূর্যের তাপ আপনার ক্ষতি না করে। কিন্তু আপনি যদি সানগ্লাস পরে রোদে বের হন, তাহলে আপনার মস্তিষ্ক এই বার্তা পায় না।
আমরা অনলাইনে এমন চশমা কেনার সময় কিছু ভুল করে ফেলি যার কারণে সমস্ত অর্থ নষ্ট হয়ে যায়। আসুন জেনে নিই ইন্টারনেটের মাধ্যমে সানগ্লাস কেনার সময় কী কী বিষয় মাথায় রাখা উচিত।
বিশ্বকাপের সময় বাঙালি আক্ষরিক অর্থেই বিশ্বনাগরিক হয়ে ওঠে। কেউ ব্রাজিল, কেউ আর্জেন্টিনা, কেউ জার্মানি, কেউ পর্তুগালের সমর্থক হয়ে ওঠেন। পোষ্যরাই বা ফুটবলের আবেগ থেকে বাদ যাবে কেন?
সাতসকালে তিলোত্তমা হাজির সুপারস্টার প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় ও দিতিপ্রিয়া রায়। বাবা প্রসেনজিৎ হাত ধরেই হেঁটে চলেছেন মেয়ে। আবার কখন চলন্ত গাড়ি থেকে মেয়ের হাত ধরে টেনে আনছেন নিজের দিকে। হাঁটাহাটির পাশাপাশি বায়নাক্কা জুড়ে দিয়েছেন মেয়ে। অবশেষে মেয়ের বায়নাক্কাতেই দাঁড়াতে হল সানগ্লাসের দোকানে। বেশ কয়েকটি সানগ্লাস দেখে তারপর বাছাই করে একটি সানগ্লাসও কিনে দিলেন প্রসেনজিৎ। তারপর আবার এগিয়েও গেলেন। এতক্ষণে সকলেই আসল বিষয়টি টের পেয়ে গেছেন। আসলে রাস্তায় ঘুরে ঘুরে কেনাকাটার পিছনে মূল বিষয়টি বুঝে গিয়েছেন সকলেই। তবে প্রিয় তারকাদের এতটা কাছ থেকে এভাবে পাওয়াটাও অনেকে আশা করেনননি। কিন্তু হাতের এতটা নাগালে পেয়েও সুযোগটা কেউ হাতছাড়া করেননি। ততক্ষণে ক্যামেরার ফ্ল্যাশের ঝলকানিও শুরু হয়ে গেছে। এর সঙ্গে ধাক্কাধাক্কিও চলছে জোরকদমে।
পরণে চামড়ার জ্যাকেট, কালো সানগ্লাস এবং পিছনে একটি বিশালাকার ক্ষেপণাস্ত্র - স্লো মোশনে হেঁটে আসছেন কিম জং উন (North Korean dictator Kim Jong Un)। সিনেমায় নামলেন নাকি উত্তর কোরিয়ার (North Korea) সর্বময় নেতা?
হট প্যান্টে, চেকড শার্টে উদ্দাম নাচে মত্ত সকলের প্রিয় কৃষ্ণকলি অর্থাৎ তিয়াশা। অনাবৃত উরুতে খাঁজে পুড়ে ছাঁই সাইবারবাসী। নিজের ইনস্টা-তে রিল ভিডিও শেয়ার করতেই চোখ কপালে উঠছে নেটিজেনদের। ঝড়ের গতিতে ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।