রাজনাথ সিং প্রথমবার করোনার কবলে আসেননি। গত বছরের জানুয়ারিতেও তিনি আক্রান্ত হন। সেই সময় তিনি ছাড়াও বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডা সহ আরও অনেক বড় নেতা আক্রান্ত হয়েছিলেন।
দক্ষিণ ভারতে বিশেষ করে কেরালায় এই রোগের অনেক কেস আসছে। এটা সরকার ও প্রশাসনের সামনে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। কেরালার এর্নাকুলাম জেলার একটি বেসরকারি স্কুলের ৬২ জন ছাত্র শিশু এই রোগের শিকার।
করোনা চিকিৎসার কোনও নির্দিষ্ট পদ্ধতি এখনও পর্যন্ত সামনে আসেনি। গত দু'বছর ধরে পরীক্ষামূলকভাবেই প্রয়োগ করা হচ্ছে ওষুধ। আর তার মধ্যে একাধিকবার চরিত্র বদলাচ্ছে করোনাভাইরাস।
AIIMS, ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চ এবং COVID-19 ন্যাশনাল টাস্ক ফোর্স এবং জয়েন্ট মনিটরিং গ্রুপ দ্বারা যৌথভাবে এই ক্লিনিকাল নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে।
এই ভয়ঙ্কর পরিস্থিতির মধ্যেই করোনার চিকিৎসার থেকে মলনুপিরাভির বা মনোক্লোনাল অ্যান্টিবডি থেরাপিকে বাদ দিল স্বাস্থ্য দফতর। এগুলিতে অনুমোদন দেওয়ার ৭২ ঘণ্টা পরই সিদ্ধান্ত বদল করলেন স্বাস্থ্য ভবনের কর্তারা।
করোনা আক্রান্তের চিকিৎসার বিল নিয়ে এবার সরগরম জাতীয় রাজধানী দিল্লি। বিলটি অবশ্য সাধারণ কোনও মানুষের নয়। আপ নেতার চিকিৎসার বিল।
৭৩ দিন পর ৮ লক্ষের নিচে নামল চিকিৎসাধীন রোগীর সংখ্যা
আরও কমল দৈনিক সংক্রমণ
কমল দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যাও
ভারতের করোনার দ্বিতীয় তরঙ্গে আরই ভাটার টান