মন্দিরেই থাকে সাদা-কালো নাগ-নাগিনী এবং একটি অজগর। রহস্যে মোড়া হরিদ্বারের দক্ষিণ কালী মন্দিরের (Haridwar Siddhpeeth Shri Dakshin Kali Mandir) মহিমাই আলাদা।
উৎসাহী যাত্রীদের কথা ভেবে ট্রেনের সংখ্যা বাড়াচ্ছে মেট্রো রেল। বিশেষ সূত্রে খবর কালীপুজোর রাতে অর্থাৎ চৌঠা নভেম্বর বেশি সংখ্যায় মেট্রো চলবে।
দীপাবলির অমাবস্যায় বয়রা কালীমাতার পুজোকে ঘিরে হাজার হাজার ভক্তের সমাগম ঘটে কালিয়াগঞ্জ শহরে। টিনের চালার আর বাঁশের বেড়ার মন্দির থেকে আজ বিশালাকার মন্দির তৈরি হয়েছে।
ভয়াবহ দূষণের ধাক্কায় রবীন্দ্র এবং সুভাষ সরোবরের জলে অক্সিজেনের মাত্রা কমে এসেছে। তাই দূষণের জেরে এবারেও রবীন্দ্র এবং সুভাষ সরোবরে বন্ধ ছট পুজো।
এলাকার আন্দি, মহিশগ্রাম, বড়কাপসা, বিছুর, দেবগ্রাম ও কল্যাণপুর গ্রামগুলিতে কিছু প্রাচীন পুজো রয়েছে। যেগুলি ঘিরে প্রতিবছরই ভক্তদের মধ্যে চরম উন্মাদনা দেখা যায়। পরবর্তীতে গ্রামগুলিতে নতুন পুরনো মিলিয়ে প্রায় ২৫০টি পুজো হয়ে থাকে।
দেবীর আদেশে এই মন্দিরে কোনও ছাদ বা আচ্ছাদন কিছুই নেই। চারিদিক দেওয়াল দিয়ে ঘেরা রয়েছে। আর খোলা আকাশের নিচেই পরম জাগ্রত দেবীনগর কালীবাড়ির দেবী পূজিতা হন বেদীতেই।
কালীঘাটের সেবক হালদারদের সংবাদ পাঠালেন মহারাজা, তারাপীঠের বামাক্ষ্যাপাকে নিয়ে তিনি যাচ্ছেন কালীঘাটে। মহারাজ সেবাইতদের নির্দেশ দিলেন একঘণ্টা যেন মন্দিরে কোনও যাত্রী প্রবেশ করতে না পারে। আর সে ব্যবস্থার জন্য সেবাইতদের অনেক টাকাও দিলেন মহারাজ।
মন্দির নেই, নেই মা কালীর কোনও মূর্তি। পাহাড় জঙ্গল ঘেরা খোলা আকাশের নিচের শিলাকেই কালীরূপে পুজো দেন ভক্তরা। প্রাচীন কাল থেকে এভাবেই পাহাড়ি কালীপুজো হয়ে আসছে পুরুলিয়ার ঝালদায়।
বিসর্জনের দিনেই দেবীর জিহ্বায় পায়রার রক্ত দেওয়া হলে তার পরেই নাকি বেদী থেকে দেবী প্রতিমাকে সরিয়ে নিয়ে আসা হয় মরা মহানন্দার ঘাটে।
পুজোর মোট বাজেট প্রায় ৪২ লক্ষ টাকা। ভিড় এড়াতে মন্দিরের চারিদিকে সিঁড়ি রাখা হয়েছে।