সপ্তমীতে জমে উঠেছে মোহাম্মদ আলী পার্কের পুজো। মোহাম্মদ আলী পার্কের অন্যতম প্রয়াস 'ভ্যাকসিনেশন উইন্স ওভার করোনা'।
টলি-বলিতে গান গেয়ে-সুর দিয়ে বাজিমাতের পর পুজোয় ছোটবেলার শহর রায়গঞ্জে রাণা মজুমদার। ২৩ বছর আগে সংগীত দুনিয়ায় কেরিয়ার গড়ার স্বপ্ন নিয়ে হোটেল ম্যানেজমেন্ট কোর্স শেষ করে মুম্বাই পাড়ি তিনি।
ভবানীপুরের ৭৫ পল্লীর উদ্বোধন করলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায়, চলতি বছরের ভবানীপুরের ৭৫ পল্লীর থিম মানবিক। উদ্বোধন অনুষ্ঠানের সময় ছৌ নৃত্য পরিবেশনও করা হয়েছে, ছৌ নাচের আবহে ধামসা বাজালেন মুখ্যমন্ত্রী।
ইয়ং বয়েজ ক্লাবের পুজোর থিম হল 'দূর্গা-করোনা ধ্বংসকারী'। মধ্য কলকাতার প্রথম সারির পুজোগুলির মধ্যে এটিও একটি।
সাড়ে চারশো বছরের মুর্শিদকুলি খাঁর সময়ের এক মন্দিরে ৩ দুর্গা। মহিষ বলি উঠে গেলেও ষষ্ঠী থেকে পাঁঠা এবং মেষ বলির প্রচলন আছে এখনও মুর্শিদাবাদের গুড়া পাশলা রায়চৌধুরী পরিবারের এই দুর্গা পুজোয়।
মহাসপ্তমীর উসা লগ্নে সিংহ বাহিনী পৌঁছলেন পাহাড়পুরের চণ্ডী মন্দিরে। রাজকীয় শোভাযাত্রার আয়োজনে দেবী চণ্ডী চললেন, সঙ্গে পুরোহিতের মন্ত্র উচ্চারন ঢাকের বাদ্যির ধ্বনিতে মুখরিত হলো গোটা শহর।
সপ্তমীর ভোর থেকেই শুরু হয়ে গিয়েছে বাংলার ঘাটে ঘাটে নবপত্রিকা স্নান । মঙ্গলবার ভোর পৌনে পাঁচটা নাগাদ নবপত্রিকা স্নানের মধ্য দিয়েই শুরু হয়েছে পুজো বেলুড় মঠেও, এদিন নিয়ম মেনেই কলাবউ এর উপর ছাতা ধরে গঙ্গার ঘাটে নিয়ে গেলেন মহারাজরা।
নানান থিমের সাজে সেজে উঠেছে লালমাটির পুজো মন্ডপ। কোথাও থিমের ভাবনায় সোনারস্বর্গ আবার কোথাও সুরের ভুবনে আলোর রসনায়, বাদ যায়নি অলিম্পিকে ভারতের সাফল্যও।
ষষ্ঠীর ঢাঁকে কাঠি পড়া মানেই উৎসবের সূচনা। পুজো আসছে পুজো আসছে- এই প্রতীক্ষার অবসান। কিন্তু উৎসবের সূচনা মানেই পুজো শেষ। হাতে আর মাত্র চার দিন। আবারও শুরু এক বছরের প্রতীক্ষা। আপনি যাতে ক্যালেন্ডারের পাতা উল্টে যেতে পারেন তার জন্য আগামী বছরের পুজোর সূচি দিয়ে দিলান।
কালিকা পুরাণ অনুযায়ী রাম রাবণের যুদ্ধের সময় রামচন্দ্র অকাল বোধন করেছিলেন। কৃত্তিবাস ওঝা রামায়ণে লিখেছেন রাম স্বয়ং দুর্গার বোঝন আর পুজো করেছিলেন।