পড়াশোনার সময় খেলা করার অপরাধে প্রত্যেককে ওঠবোস করার শাস্তি দেন শিক্ষিকা। প্রত্যেক ছাত্র ওঠবোস করা শুরুও করে দিয়েছিল। তারপরেই ঘটল অঘটন।
নিহত ছাত্রের পরিবারের অভিযোগ,ঘটনার পরই কসবা থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়। কিন্তু এখনও পর্যন্ত দোষীদের গ্রেফতার করা হয়নি। পুলিশ নিস্ক্রীয় বলেও অভিযোগ উঠেছে।
রাজ্যের পাঁচতারা বিশ্ববিদ্যালয়ের হস্টেলের ছাদ থেকে পড়ে পড়ুয়া মৃত্যুর ঘটনায় তোলপাড় হয়ে গিয়েছিল গোটা রাজ্য। গোটা ঘটনা এখনও তদন্ত সাপেক্ষ।
সোমবার দুপুরে কসবার রথতলা সিলভার পয়েস্ট হাইস্কুলে ছাত্রের অস্বাভিবক মৃত্যুর ঘটনা ঘটে। পরিবারের অভিযোগ প্রজেক্ট জমা দিতে না পারায় শিক্ষক ছাত্রের ওপর মানসিক চাপ দিচ্ছিল।
পুলিশ সূত্রে জানা যাচ্ছে জয়দীপ যেহেতু ছাত্র মৃত্যুর মূল মামলার সঙ্গে যুক্ত নন তাই জেল থেকে মুক্তি পাবেন তিনি।
কতদূর এগিয়েছে সিসিটিভি লাগানোর প্রক্রিয়া? মঙ্গল্বার এই প্রসঙ্গে মুখ খুললেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার স্নেহমঞ্জু বসু।
সরকারি আইনজীবির অভিযোগ যতই বাচ্চা বাচ্চা বলা হোক, কাজ তো বড়দের মতই করেছে।
আদালতে ঢোকার সময় আগেরবারের মত একই কথা বলেন তিনি,'আমি নিরপরাধ'। তাঁকে অপরাধী সাজানো হচ্ছে বলেও দাবি করেন সৌরভ।
যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র মৃত্যুর ঘটনার পর কেটে গিয়েছে চার দিন। এই চারদিনে কী কী পদক্ষেপ করা হচ্ছে সেবিষয় রিপোর্ট তলব করল ইউনিভার্সিটি গ্রান্ট কমিশন
উপাচার্যের অনুপস্থিতিতে রেজিস্টারের ভূমিকাই ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ফলত এতদিন তিনি কোথায় ছিলেন সে প্রশ্নই বারবারই উঠে আসছে।