এই স্কুল ভবনটির বয়স হয়েছিল প্রায় ৬৫ বছর। দুর্ঘটনায় নিহতদের লাশ রাখার পর ওই ভবনে আর ফিরে যেতে চাইলেন না ছাত্র শিক্ষকরা।
শুক্রবার সারা রাত ধরে ওড়িশার সমস্ত হাসপাতালে খোঁজাখুঁজি করেও কিছুতেই ছেলেকে খুঁজে পাননি বৃদ্ধ বাবা।
ওড়িশার ট্রেন দুর্ঘটনা নিয়ে এই রাজ্যের রাজনীতি প্রথম দিন থেকেই গরম। যার উত্তাপ এখনও পর্যন্ত কমনি। রাজ্যের শাসক ও প্রধান বিরোধী দল একে অপরকে নিশানা করতে কোনও ক্ষেত্রেই পিছপা হচ্ছে না।
বিজেপি মূলত টার্গেট করেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, নীতিশ কুমার ও লালু প্রসাদ যাদবকে। যদিও মমতা ও নীতিশ কুমার কিন্তু এনডিএ- সরকারের রেলমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
ট্রেন বাতিল না করে কিছু কিছু দূরপাল্লার ট্রেনকে ঘুরপথে চালিত করা হয়েছে। কয়েকটি ট্রেনের সময় বদলে দেওয়া হয়েছে।
প্রাথমিক তদন্ত রিপোর্টে বলা হয়েছে ১২৪৮ এর আপ মেইন লাইনের সিগন্যাল দেওয়া হয়েছিল। টেকঅফ করা হয়েছিল। কিন্তু ট্রেনটি একটি লুপ লাইনে প্রবেশ করে।
ওড়িশার ট্রেন দুর্ঘটনায় অনেকেই ঘুমের মধ্যেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে। কী হয়েছিল জানার আগেই মৃত্যু হয়। কারণ মাত্র ২০ মিনিটের মধ্যেই তিনটি ট্রেনের সংঘর্ষ হয়েছিল।
প্রধানমন্ত্রী ঘটনাস্থল থেকে মন্ত্রিপরিষদ সচিব ও স্বাস্থ্যমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেন। তিনি আহতদের এবং তাদের পরিবারের জন্য প্রয়োজনীয় সকল ব্যবস্থা করার আশ্বাস দিয়েছেন
শুক্রবার ওড়িশার বালাসোরের কাছে ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনায় বহু যাত্রী প্রাণ হারিয়েছেন। আহত হয়েছেন কয়েকশো যাত্রী। এই দুর্ঘটনায় দেশজুড়ে শোকের আবহ।