তাঁকে আসানসোল জেল থেকে বের করার পরেই জেলের বাইরেটা গোবর জল দিয়ে পরিষ্কার করেছেন সেখানকার বিরোধী দলের নেতা-কর্মীরা।
অনুব্রতর নিরাপত্তার দায়িত্ব নিতে নারাজ পুলিশ। সেই কারণে আপাতত আটকে অনুব্রতর দিল্লি যাত্রা। চিঠি দিয়ে ইডিকে জানিয়েছে আসানসোল জেল কর্তৃপক্ষ।
অনুব্রতকে এবার দিল্লি নিয়ে যেতে পারে ইডি। কলকাতা হাইকোর্ট কোনও রক্ষাকবচ দেয়নি। উল্টে দুটি আদালতে একই সঙ্গে মামলা করার জন্য এক লক্ষ টাকা জরিমানা ধার্য করেছে।
ফুসচুলা ফেটে গিয়ে রক্ত বার হচ্ছে। আসানসোলের সিবিআই আদালতকে জানানোর পরেই তৃণমূল নেতাকে হাসপাতালে ভর্তির নির্দেশ দিয়েছে বিচারক।
সূত্রের খবর, সুকন্যার বাড়ি থেকে মাত্র আড়াই মিনিট সময়সীমার দূরত্বে রয়েছে সুকন্যার স্কুল। দীর্ঘ দিন ধরেই সেখানে ক্লাস নিতে যেতেন না সুকন্যা।
অনুব্রত মণ্ডল ইস্যুতে দিলীপ - ফিরহাদ তরজা। অনুব্রত মণ্ডল তৃণমূলে আছে কি নেই তাই নিয়ে দুই রাজনীতিবিদের মন্তব্য।
সিবিআই সূত্রে খবর, এই দুই ব্যক্তির ব্য়াঙ্ক অ্য়াকাউন্ট থেকে সন্দেহজনকভাবে প্রায় লক্ষাধিক টাকার লেনদেন করা হয়েছে।
প্রভাবশালী তত্ত্বে আবারও জামিনের আবেদন খারিজ হয়ে গেল অনুব্রত মণ্ডলের । কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের রায়ে আপাতত থাকতে হবে জেলে।
কুণাল বলেন, “দিন কয়েক আগে এখানে বিজেপির একজন এসেছিলেন। তিনি এখানে এসে গুড় বাতাসা, নকুল দানা খুব মিস করেছেন। তাই আমি বলছি বীরভূমের গ্রামে গ্রামে গুড়ের পাটালি খুব ভালো হয় শীতকালে। বিরোধীরা এলে অতিথির মতো রুটি আর গুড় পাটালি খাওয়াবেন।
বিকালে ইডি কর্তারা তাঁকে দীর্ঘক্ষণ জেরা করে বেরিয়ে গিয়েছিলেন। তারপর হঠাতই রাতের দিকে তাঁর বুকে ব্যথা ওঠে।