রবিবার তালিবানরা কাবুল দখলের পর থেকেই বেপাত্তা আফগান প্রেসিডেন্ট আশরাফ ঘানি। দেশ থেকে পালানোর আগে গাড়ি আর হেলিকপ্টারে টাকা বোঝাইয় করে নিয়ে গেছেন।
তালিবানদের আফগানিস্তানের উন্নয়নে সহযোগিতা করবে চিন। বেশ কয়েকটি শর্ত দিয়েছে বেজিং।
প্রাণ বাঁচাতে এখন শেষ ভরসা ভারতে পা রাখছেন একের পর এক আফগান নেতা মন্ত্রীরা। শুক্রবার থেকেই আফগানিস্তান ছাড়ছেন তাঁরা।
লড়াইটা আর চালিয়ে যেতে পারছে না আফগানিস্তান সরকার। বৃহস্পতিবার, কাতারে তালিবানদের ক্ষমতা ভাগাভাগি করার প্রস্তাব দিল আশরাফ ঘানি সরকার।
বৃহস্পতিবার গজনি শহর এল তালিবানদের দখলে। কাবুল তথা আফগানিস্তানের পতন, সম্ভবত আর কয়েক দিনের অপেক্ষা।
আফগানিস্তান দখলে ক্রমশই এগিয়ে যাচ্ছে তালিবানরা। আরও তিনটি শহর দখল করেছে।
মাথায় ওড়না ছিল না। মাঝ রাস্তায় গাড়ি থেকে নামিয়ে গুলি করে হত্যা করল তালিবানরা।
সোশ্যাল মিডিয়ায় পাকিস্তানি ট্রোলের জবাব দিলেন আফগান উপরাষ্ট্রপতি। সেই সঙ্গে ১৯৭১ সালের ভারত পাকিস্তান যুদ্ধের ছবিও সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করলেন তিনি।
পাকিস্তানে নিরাপদ নন কুটনীতিক ও তার পরিবাররাও। ভয়ঙ্কর ঘটনাকে কেন্দ্র করে উপমহাদেশে বাড়ছে চাপপান-উতোর।
যুদ্ধ বিদ্বস্ত আফগানিস্তানের রাষ্ট্রপতি আশরফ ঘানির সঙ্গে বৈঠক ভারতের বিদেশ মন্ত্রী এস জয়শঙ্করের। তালিবানদের মোকাবিলা করতে হবে উন্নয়ন দিয়ে। আফগান প্রধান আশরফ ঘানির সঙ্গে বৈঠক করবেন ভারতের বিদেশ মন্ত্রী।