দী বলেন ভারত পরিচ্ছন্ন শক্তি ও পরিবেশের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ২০২৩ সালের মধ্যে ভারতের অর্ধক বিদ্যুৎ পুনর্নবিকরণে যোগ্য উৎস থেকে উৎপাদিত হবে। যার মূল্য অনেকটাই কম হবে বলে তিনি আশ্বাস দিয়েছেন।
রাশিয়ার বিদেশমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভের সাথে তার বৈঠকের আগে জয়শঙ্কর বলেন দুই দেশ আলোচনার পথে ফিরুক, তেমনই চায় ভারত। উল্লেখ্য, জয়শঙ্কর এমন সময়ে রাশিয়া সফরে রয়েছেন যখন ইউক্রেনের সঙ্গে রাশিয়ার বিরোধ বেশ কয়েক মাস ধরে চলছে।
এস জয়শঙ্করের এই সফরের গুরুত্ব এ থেকেও বোঝা যায় যে কিছুদিনের মধ্যেই রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন দুবার ভারতের প্রধানমন্ত্রী ও ভারতীয়দের প্রশংসা করেছেন।
এক ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দাবি করেছে যে, বুদানভ আশ্চর্য হয়ে বলেছেন যে, “এটা খুব অদ্ভুত ব্যাপার যে পুতিন এখনও ক্ষমতায় রয়েছেন!
উত্তপ্ত পরিস্থিতিতেও, ভারত-রাশিয়া সম্পর্কের মধ্যে কোনও চিড় ধরেনি। এই অবস্থা চলাকালীন দুই দেশের বিদেশমন্ত্রীর সাক্ষাতে কী সুফল মেলে, সেইদিকেই তাকিয়ে গোটা বিশ্বের রাজনৈতিক মহল।
বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি তার বিবৃতিতে বলেছেন যে আমরা আবারও বলছি যে শত্রুতা বাড়ানো কারও স্বার্থে নয়। আমরা উভয় পক্ষকে শত্রুতা বন্ধ করে কূটনীতি ও সংলাপের পথে ফিরে আসার আহ্বান জানাই। এসসিও সম্মেলনে যোগ দিতে যাওয়া প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের দ্বিপাক্ষিক আলোচনায় বলেছিলেন যে এটি যুদ্ধের যুগ নয়।
রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে চলা বিধ্বংসী যুদ্ধ থামাতে পারেন একমাত্র ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। রাষ্ট্র সংঘের কাছে এমনটাই বলেছে মেক্সিকো। রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে স্থায়ী শান্তি স্থাপনের মধ্যস্থতা করার জন্য মেক্সিকো রাষ্ট্র সংঘের কাছে একটি কমিটি গঠনের প্রস্তাব দিয়েছে
ফ্রান্সের রাষ্ট্রপতি এসসিও সম্মেলনে বলেন যে বিশ্বের প্রতিটি দেশের প্রাথমিক কিছু নিয়মকানুন যেমন জীব বৈচিত্র , শিক্ষা , স্বাস্থ্য এইসব বিষয় সংক্রান্ত নিয়মকানুন গুলো এক হাওয়া উচিত।তার পরিপ্রেক্ষিতেই মোদী বলা এক বক্তব্য বেশ প্রসনশিত হয় আন্তরজাতিক মহলে ।
রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী মোদী বলেন, "আজকের যুগ যুদ্ধের নয় এবং আমি আপনার সঙ্গে ফোনেও এই নিয়ে কথা বলেছি। আজ আমরা কীভাবে শান্তির পথে এগিয়ে যেতে পারি তা নিয়ে কথা বলার সুযোগ পাব। ভারত-রাশিয়া বহু দশক ধরে একে অপরের সঙ্গে রয়েছে।"
এর আগে ইউক্রেন সেনাদের চূড়ান্ত মোকাবিলার কাছে হার মেনে রাজধানী কিয়েভ দখল করতেও ব্যর্থ হয়েছিল রাশিয়ান সেনা।