কোয়াড গ্রুপের বাকি সদস্যদের কথা বলতে গিয়ে জো বাইডেন জাপান ও অস্ট্রেলিয়ার প্রশংসা করেছেন। তিনি বলেন রাশিয়ার পুতিনের বিরুদ্ধে জাপান শক্তিশালী দেশে হিসেবে দাঁড়িয়েছে। পাশে রয়েছে অস্ট্রেলিয়াও। কিন্তু ভারতের অবস্থান খুবই নড়বড়ে।
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের (Ukraine-Russia Crisis) ছায়া পড়ল, পৃথিবীর প্রথম মহাকাশচারী ইউরি গ্যাগারিনের (Yuri Gagarin)। ইউক্রেনে (Ukraine) হামলার জন্য রাশিয়াকে (Russia) জবাব দিতে, বিতর্কিত পদক্ষেপ নিল ইউএস স্পেস ফাউন্ডেশন (US Space Foundation)।
রাশিয়া ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করছে তাও দেখতে দুই তিন সপ্তাহ পার করেছে। রাশিয়ার হামলায় বিধ্বস্ত ইউক্রেন। এই অবস্থায় মাতৃভূমিকে রক্ষার জন্য তিনি আবারও বন্দুক হাতে তুলে নিতে চান।
রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে এই মুহূর্তে বিশ্বের অধিকাংশ দেশের কাছেই পুতিন এখন খলনায়ক হয়ে উঠেছেন। বিশ্বের দরবারেও অনেকটাই কোণঠাসা হয়ে গিয়েছে রাশিয়া। রুশ সেনার যুদ্ধনীতির সমালোচনায় সরব একাধিক দেশ। বিশ্বের একাধিক শক্তিশালী দেশই তাঁকে যুদ্ধ বন্ধ করার পরামর্শ দিয়েছে।
চিনের রাষ্ট্রীয় সংবাদ চ্যানেল সিসিটিভি জানিয়েছে, মার্কিন প্রেসিডেন্টের ফোনের উত্তরে চিনা প্রেসিডেন্ট বলেছেন দুটি রাষ্ট্রের মধ্যে সম্পর্ক কখনই সামরিক পর্যায়ে পৌঁছাতে পারে পারে না।
যুদ্ধ-বিধ্বস্ত ইউক্রেন (Ukraine) থেকে রুশ বাহিনীর (Russian Army) গোলার আঘাতে মৃত ভারতীয় ছাত্র নবীন জ্ঞানগৌড়ার (Naveen Gyanagouda) মরদেহ দেশে ফিরছে। কর্ণাটকের (Karnataka) মুখ্যমন্ত্রী বাসভরাজ বোমাই (Basavaraj Bommai) জানিয়েছেন, রবিবারই বেঙ্গালুরু (Bengaluru) এসে পৌঁছাবে তাঁর দেহ।
বৃহস্পতিবার ব্রিটিশ গোয়েন্দারা দাবি করেছেন, রাশিয়ার সেনা বাহিনী সবকটি ফ্রন্টেই থমকে গেছে। একই জায়গায় অবস্থান করে রয়েছে। এপর্যন্ত যুদ্ধে রাশিয়ার সেনা বাহিনীর প্রচুর ক্ষতি হয়েছে। হামলার ২১ দিন পরেও রুশ বাহিনী কোনও বড় শহরে আধিপত্য কায়েম করতে পারেনি।
পড়ুয়াদের মধ্যে থেকে অনেকেই নিজেদের আর্থিক ক্ষতির দিকটি তুলে ধরে সাহায্য প্রার্থনা করেন মমতার কাছে। সেই বিষয়টিও মানবিকতার সঙ্গে রাজ্য বিবেচনা করবে বলে আশ্বাস দেন মমতা।
ইতিমধ্যেই ইউক্রেনে আটকে থাকা ২৩ হাজারের বেশি ভারতীয়কে দেশে ফিরিয়েছে কেন্দ্র সরকার। ঘরে ফিরেছে বাংলার পড়ুয়ারও।
রাশিয়ার আক্রমণে গোটা ইউক্রেনেই শতাধিক মানুষের মৃত্যু হয়েছে। অন্যদিকে গতকালই যুদ্ধের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে ভাষণ দিতে দেখা যায় ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে। সেখানেই তিনি যান রুশ হামলার জেরে তাদের দেশে এখনও পর্যন্ত ৯৭ জন শিশুর মৃত্যু হয়েছে।