দক্ষিণ কলকাতার অন্যতম বড় পুজোগুলির মধ্যে একটি হল ভবানীপুর ৭৫ পল্লী ক্লাবের পুজো। প্রত্যেক বছর পুজোর থিমে অভিনবত্বের জন্য বিখ্যাত এই পুজো। এই বছর সেই রীতির অন্যথা হল না। ভবানীপুর ৭৫ পল্লীর পুজোর থিমে এবার উঠে এল বাংলার ঐতিহ্যময় পটশিল্প।
উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, বাংলাদেশ, ভূটান, জাপান, ইরান, দক্ষিণ আফ্রিকা, ভেনিজুয়েলা, ইসরাইল ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিরা এই ভার্চুয়াল সেমিনারে অংশগ্রহণ করেন।
দীনদয়াল উপাধ্যায়ের স্মৃতি দিবস উপলক্ষে এর আয়োজন করা হয়েছে। বহু বিশিষ্ট ব্যক্তি ও কূটনীতিক জাতীয় স্মৃতি সৌধ ও ঐতিহ্যবাহী স্থান সংরক্ষণের বিষয়ে এই ওয়েবিনারে কথা বলতে উদ্যোগী হয়েছেন।
মানসিক ও শারীরিক জীবনে শৈশব মন ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। তাই এবার তাদের মুক্তির স্বাদ দেবে খোলা আকাশের নিচে পুতুলনাচের আসর।
গুরু নানকের গুরু পর্বের ইতি টানেন গুরু গোবিন্দ সিং। চালাতে জানতেন বন্দুক, তরোয়াল। জানতেন একাধিক ভাষা। ঐতিহ্য সংরক্ষণে ছিলেন বদ্ধপরিকর। গুরুর আপ্তবাক্যগুলি নিয়ে সুসংগঠিত করেন "গ্রন্থ সাহিব"। আর পরবর্তী "গুরু" হিসাবে তিনি "গ্রন্থ সাহিব"কে নিযুক্ত করেন ও গুরু পর্বের ইতি টানেন।
বসিরহাট টাকি পুবের রাজবাড়ী প্রায় ৩০০ বছরের পুজো প্রাচীন ইতিহাস সংস্কৃতি মেনে উমাকে বিদায় জানালেন। বেয়ারের কাঁধে চড়ে দীর্ঘ এক কিলোমিটার শোভাযাত্রার মধ্য দিয়ে ইছামতি নদীতে নিয়ে গিয়ে দুর্গা মায়ের বিসর্জন দেওয়া হবে।
প্রতিবারের ঐতিহ্য এবং রীতিকে বজায় রেখে মুদিয়ালি ক্লাব নবমীর সকালে তাদের কুমারী পূজো আয়োজন করেছে। এবং সব করোনা বিধিনিষেধ মেনেই এই কুমারী পুজো হচ্ছে।
২১ কেজি রুপো দিয়ে তৈরি হয়েছে একটি দোলনা। পঞ্চমী তিথিতে সেখানেই বসবেন অযোধ্যার রামলালা।