বিকেল ৫টায় ঐন্দ্রিলাকে নিয়ে যাওয়া হবে টেকনিশিয়ান স্টুডিয়োতে। সন্ধে ৬টায় সেখান থেকে নিয়ে যাওয়া হবে কেওড়াতলা মহাশ্মশানে। সেখানেই শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে।
ছোটপর্দার অভিনেত্রী ঐন্দ্রিলা শর্মা। দুইবার ক্যান্সারকে হারিয়ে ফিরে এসেছিলেন। কাজ শুরু করেছিলেন। কিন্তু স্ট্রোকই ছন্দপতন ঘটাল অভিনেত্রীর লড়াইয়ের।
অস্থি মজ্জা ক্যান্সার একটি বিরল ধরনের ক্যান্সার। এমতাবস্থায় মজ্জার কোষ অস্বাভাবিকভাবে বাড়তে শুরু করলে এই ক্যান্সার হয়। অস্থি মজ্জা ক্যান্সার হল এমন একটি ধরন যা শরীরের অন্য অংশে শুরু হয় এবং তারপরে অস্থি বা মজ্জাতে ছড়িয়ে পড়ে।
নায়ককে ছাড়া এতটা পথ একা একা পাড়ি দিতে পারবেন তো নায়িকা? নাকি তাঁর হাত ধরতে আসবেন স্বয়ং সৃষ্টিকর্তা! ঘরের মেয়ে ঘরে ফিরছে, এই আনন্দেই কি তাঁর এত বড় আকাশ আলোয় আলো?
প্রয়াত হলেন ঐন্দ্রিলা শর্মা। দীর্ঘ ১৯ দিন ধরে লড়াই চালিয়েও আর শেষরক্ষা হল না। অভিনেত্রীর মৃত্যুতে শোকের ছায়া টলিউডে।
জীতুর ডিপি কালো করে দেওয়া কেন? ওই অভিনেতার বক্তব্য, জীতুর কোনও ঘনিষ্ঠ আত্মীয় ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়েছেন। সেই খবর পেয়েই নাকি ডিপি কালো করে দিয়েছেন বড় পর্দার ‘সত্যজিৎ রায়’।
ঐন্দ্রিলা শর্মার শারীরিক অবস্থা মোটেও ভালো নয়। কিন্তু, এক কঠিন পরিস্থিতিতে বারবার তাঁকে নিয়ে যেভাবে মিথ্যা খবর রটছে এবং মিডিয়ার একাংশ যে দায়িত্ব জ্ঞানহীনতার প্রমাণ রাখছে তাতে প্রশ্ন উঠছে।
শুক্রবার রাতের পোস্টে সব্যসাচী লেখেন, ‘এই মুহূর্তে ঐন্দ্রিলা এক প্রকার সাপোর্ট ছাড়াই আছে। এমন কি ভেন্টিলেশন থেকেও বেরিয়ে আসার চেষ্টা করছে।’
আশার খবর, এই মুহূর্তে ঐন্দ্রিলা এক প্রকার সাপোর্ট ছাড়াই আছেন। এমনকি ভেন্টিলেশন থেকেও বেরিয়ে আসার চেষ্টা করছেন।
হাসপাতালের সর্বশেষ মেডিকাল বুলেটিন জানাচ্ছে এখনও সঙ্কটজনক পরিস্থিতিতে রয়েছে ঐন্দ্রিলা। যদিও চিকিৎসকদের মতে গত দুদিনের তুলনায় অপেক্ষাকৃত সাড়া বেশি দিচ্ছে ঐন্দ্রিলা।