প্রজাতন্ত্র দিবসের দোরগড়ায় কড়া নিরাপত্তায় মোড় হয়েছে দিল্লিকে। থাকছে এফআরএস এবং সারা দিন রাত নজর রাখছে প্রায় ৩০০ সিসিটিভি ।
অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে মথুরায় জোরদার করা হয়েছে নিরাপত্তা । কড়া নিরাপত্তার জন্য মথুরাকে তিনটি জোনে বিভক্ত করা হয়েছে।
মুম্বই পুলিশ জানিয়েছে, একজন স্থানীয় ট্যাক্সি ড্রাইভারের কাছ থেকে তারা একটি ফোন পেয়েছিল। সেই ট্যাক্সি চালকি তাদের জানিয়েছিল দুই ব্যক্তি তার কাছে সেছিল, মুকেশ আম্বানির বাড়ির অবস্থান জানতে চেয়েছিল।
মহালয়ার সকালে বাংলার সর্বত্রই তর্পণের ভীড়। পিতৃপক্ষের অবসানের সঙ্গে সঙ্গেই দেবীপক্ষের শুভ সূচনা হয়েছে, আদি গঙ্গার সদাব্রত ঘাটে হাজার হাজার মানুষ ভিড় করেছেন পিতৃ পুরুষের উদ্দেশ্যে তর্পণ করার জন্য।
শনিবার মধ্যরাত থেকেই কড়া নিরাপত্তা বলয়ের মধ্যে জঙ্গিপুর গর্ভমেন্ট পলিটেকনিক কলেজে তৈরি করা স্ট্রং রুমে কড়া নজরদারি চালানো হয়েছে। সিসিটিভি এবং কেন্দ্রীয় বাহিনীর নজরদারিতে ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তা বলয়ের মধ্যে ইভিএমগুলি রাখা হয়েছে।
ভবানীপুরের সঙ্গে সমশেরগঞ্জ ও জঙ্গিপুর আসনেও বৃহস্পতিবার ভোট গ্রহণ হবে। সশস্ত্র পুলিশ বাহিনী ছাড়াও তিনটি বিধানসভা আসনের জন্য কেন্দ্রীয় বাহিনী ও সিআরপিএফ, বিএসএফ, এসএসবি, সিআইএসএফ ও ইন্দো-তিব্বত বর্ডার পুলিশ মোতায়েন থাকবে।
কাবুলের পতনের পর ভারতের নিরাপত্তা পরিস্থিতির ওপর গুরুতর প্রভাব পড়তে পারে বলে উল্লেখ করা হয়েছিল। স্থলবাহিনী ও তাদের গোয়েন্দা সংস্থাকে ভৌগলিক পরিস্থিতি অনুযায়ী কৌশল ও যুদ্ধের জন্য প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ দেওয়ার কথা বলা হয়েছিল।
২০ অগাস্ট পর্যন্ত নিজের পরিচিত মানুষ, কোনও সেলেব্রিটিকে স্বাগত বা বিদায় জানাতে বিমানবন্দরে কেউ প্রবেশ করতে পারবেন না। তবে শুধু বিমানবন্দরের মধ্যেই নয়। বাইরেও ভিড় করতে পারবেন না কেউ।
আধিকারিকদের একটি দল কৈখালি, দমদম, রাজারহাট ও নারায়ণপুর এলাকায় টহল দেন। একাধিক পুলিশ ভ্যান টহল দিচ্ছে ওই এলাকাগুলিতে।