তিনি বলেন, "অপারেশন বিজয়ের সময় ভারতীয় সেনাবাহিনী শুধু পাকিস্তানকেই নয়, গোটা বিশ্বকে বার্তা দিয়েছিল যে আমাদের জাতীয় স্বার্থের কথা বললে আমাদের সেনাবাহিনী কোনো মূল্যে পিছপা হবে না।"
তিনি নিজেই কার্গিল হামলার পরিকল্পনা করেন। জানা যায় প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের কাছ থেকেও গোপন করেছিলেন সেই পরিকল্পনার খবর। যতদিন তিনি সেনাপ্রধান ছিলেন ততদিন তিনি ছিলেন পাকিস্তানের সবচেয়ে ক্ষমতাধর ব্যক্তি।
দেশের হয়ে বরাবর আবেগ দিয়ে ক্রিকেট খেলেছেন। বল হাতে আগুনও ঝড়িয়েছেন তার ক্রিকেট কেরিয়ারে। তবে শুধু বল হাতে নয় বন্দুক হাতেও দেশ সেবা করতে চেয়েছিলেন। কার্গিল যুদ্ধে (Kargil War) অংশ নিতে চেয়েছিলেন তিনি। সেই কথাই এক সাক্ষাৎকারে জানালেন শোয়েব আখতার (Shoaib Akhtar)।
ক্যাপ্টেন বিক্রম বার্তার প্রেম ছিল বাঁধভাঙা ঢেউ। তাতেই আটকে আজও স্মৃতি আঁকড়ে জীবন কাটাচ্ছেন ডিম্পল।
আজ টুইট করে মমতা লিখেছেন, "কার্গিল বিজয় দিবসে দেশের জন্য নিজের জীবনের বলিদান দেওয়া বীরদের আমি স্যালুট জানাই। ভারত চিরকাল এই সাহসী দেশনায়কদের কাছে ঋণী।"
১৯৯৯ সালের কার্গিল যুদ্ধের কথা কে না জানে। এবার শেরশাহ-এর হাত ধরে তা আরও একবার জীবন্ত হয়ে ওঠা। ২.৫৫ মিনিটের ট্রেলারে ক্যাপ্টেন বিক্রম বাত্রার কার্গিল যুদ্ধে অবদান পুরোনো স্মৃতি তরতাজা করল।
কার্গিল বিজয় দিবসে শহিদ জওয়ানদের প্রতি শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। বলেন প্রতিদিন তাঁদের বীরত্ব আমাদের অনুপ্রেরণা যোগায়।
মন কি বাত অনুষ্ঠানে কার্গিল যুদ্ধ প্রসঙ্গ কার্গিল যুদ্ধ জয় ভারতের কাছে গুরুত্বপূর্ণ পাকিস্তানকে নিশানা প্রধানমন্ত্রীর ভারতীয় জওয়ানদের সাফল্য তুলে ধরেন তিনি
কার্গিল বিজয় দিবসে শহিদদের শ্রদ্ধা শ্রদ্ধা জানালেন কেন্দ্রীয় দুই মন্ত্রী রাজনাথ বললেন সেনাদের নিয়মানুবর্তীতা অনুসরণের কথা আত্মসম্মানের জয় বলে ব্যখ্যা অমিত শাহর