শুভেন্দু অধিকারীর গড়ে দাঁড়িয়ে জনসমক্ষে স্বয়ং গিয়ে ডিয়ার লটারির টিকিট কিনে প্রকাশ্যে পোস্ট দিলেন কুণাল ঘোষ।
তাজ বেঙ্গলের অনুষ্ঠান নিয়ে আবারও শুভেন্দু অধিকারীকে আক্রমণ তৃণমূল কংগ্রেসের। বিজেপি নেতাকে কালই তাঁর আরোগ্য কামনা করে কার্ড পাঠাবে বলে জানালেন কুণাল।
‘‘যেসমস্ত অমানবিক মানুষ অভিষেকের চোখের চিকিৎসা এবং অস্ত্রোপচার নিয়ে সমালোচনা করছিলেন, তাঁদের ওঁর চোখের অবস্থা দেখা উচিত,” টুইটারে লিখলেন কুণাল ঘোষ। তাড়াতাড়ি ফিরে আসুন, আশাবাদী রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়।
নীললোহিত ছিল তার কাছে একটা জাদুর টান ।কুণাল ঘোষের কাছে পুজোর আকর্ষণ ছিল পূজাবার্ষিকীর নীললোহিতের লেখা, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের লেখা ও সমরেশ মজুমদারের লেখা। এশিয়ানেট নিউজ বাংলার প্রতিনিধি ভাস্বতী মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে টেলিফোনিক পুজোর আড্ডায় সাংবাদিক কুণাল ঘোষ।
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে শুরু করে কুণাল ঘোষ শুভেন্দু অধিকারীকে নিশানা করছেন। শুভেন্দু অধিকারীর যৌনবিকৃতি রয়েছে বলেও অভিযোগ করেছেন। যদিও শুভেন্দু অধিকারী এখনও পর্যন্ত এই বিষয় নিয়ে কোনও মন্তব্য করেননি। তিনি কিন্তু এদিন বিধানসভায় বসে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে একের পর এক তৃণমূল কংগ্রেস নেতার বিরুদ্ধে আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগ তুলে ধরেন
সম্প্রতি নিখোঁজ বিনয়ের সঙ্গে ফোনে কথা হয়েছে বিরোধী দল নেতা শুভেন্দু অধিকারীর, সম্প্রতি এমনই অভিযোগ তুলেছিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
শুভেন্দু অধিকারীর এই মন্তব্যের পাল্টা হিসেবে তাঁকেই নিশানা করেন তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ। তিনি বলেন শুভেন্দু যদি মনে করে অডিও টেপটি নকল তাহলে মামলা করুক অভিষেকের বিরুদ্ধে। তাহলেও অডিও টেপের অডিট হবে।
শনিবার সাংবাদিক সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার সময় কুণাল বলেন রাজ্যের প্রচুর বকেয়া পাওয়া পড়েরয়েছে কেন্দ্রের কাছে। সেগুলি কিছুতেই দিচ্ছে না কেন্দ্র। কিন্তু তার সঙ্গে পুজো অনুদানের কোনও সম্পর্ক নেই
বোরোলিনে মজেছেন কুণাল। তিনি নাকি সারাক্ষণ-ই বোরোলিন মেখে বসে থাকেন। বোরোলিন বাংলার এক আদি অন্তত্য় স্কিন কেয়ার রেমেডিতে নাম করেছে কয়েক দশক ধরে। বোরোলিন-এর মূল রহস্য নাকি লুকিয়ে রয়েছে এতে ব্যবহৃত বোরিক অ্যাসিড এবং জিঙ্ক অক্সাইডে। বোরোলিন এমনিতেই খুব তৈলাক্ত। তারপরে এটা মাখলে ত্বক বেশ পিচ্ছিলও হয়ে যায়। তাই, বোরোলিন মেখে গরমের মধ্যে বাইরে বের হতে বারণ করেন বাড়ির মা-দিদারা। না হলে ঘেমে নিয়ে একসা হতে পারে। কুণাল কি সে কথা জানেন!
পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের মন্তব্যের পরই পাল্টা আসরে নামেন কুণাল ঘোষ। তিনি বলেন প্রথমে কেন পার্থদা এই কথা বলেননি। প্রথম যখন সুযোগ পেলেন তখন চক্রান্ত বলেননি কেন? কেন সেদিন নিজেকে নির্দোষ বললেন না? কেন প্রথমেই তিনি বললেন না টাকা আমার নয়?