১৬ বছরের কিশোরীকে বাড়ির কাছ থেকে অপহরণ করে অভিযুক্তরা। তারপর চলন্ত গাড়িতে গণধর্ষণ করা হয়। কিশোরীকে নিয়ে দক্ষিণ দিল্লির বসন্ত বিহার থেকে উত্তরপ্রদেশের গাজিয়াবাদ, প্রায় ৪৪ কিলোমিটার পর্যন্ত গাড়ি চালিয়ে ঘোরে অভিযুক্তরা।
তিন অভিযুক্ত গণধর্ষণটির একটি ভিডিওও তৈরি করে এবং তাকে হুমকি দেয় যে যদি সে এটি কাউকে বলে তবে ভিডিওটি পুরো স্কুলে ছড়িয়ে দেওয়া হবে।
গণধর্ষণের মতো ফের নারকীয় ঘটনা। যার হাত থেকে রেহাই পেল না ছয় বছরের শিশু। পৈশাচিক এই ঘটনা দেশজুড়ে আলোড়ন ফেলেছে। গণধর্ষণের পর মা ও মেয়েকে গাড়ি থেকে রাস্তায় ছুঁড়ে ফেলে দেয় ধর্ষকরা।
পুলিশ বলেছে, "অভিযুক্ত সাদুদ্দিন মালিকের গ্রেপ্তারের ধারাবাহিকতায়, জুবিলি হিলস পুলিশ আজ দুই 'চাইল্ড ইন কনফ্লিক্ট ইন ল'-কে গ্রেপ্তার করেছে। তাদের হেফাজতের জন্য জুভেনাইল কোর্টে পেশ করা হচ্ছে।"
মাত্র ১৮তেই স্বপ্নভঙ্গ উত্তর প্রদেশের তরুণীর। একদিকে তাঁর বিয়ের কার্ড বিলি হচ্ছে- বিয়ে করে নতুন সংসার পাতার স্বপ্ন দেখছে তখনই তাঁরে তিন জন পুরুষ ধর্ষণ করে। নির্যাতিতার আরও অভিযোগ, তাঁকে এক রাজনৈতিক নেতার কাছে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল।
গণহত্যার পর এবার গণধর্ষণ। নৃশংসতায় নাম লেখাল ফের সেই বীরভূম। ধর্ষণের ভিডিও ভাইরাল করে দেওয়ার হুমকি দিয়ে নাবালিকাকে লাগাতার গণধর্ষণ করার অভিযোগ।
মহিলাদের উপর হিংসা নিয়ে আলাপ-আলোচনা বা গবেষণার শেষ নেই। কিন্তু, আজও মহিলাদের উপর যে এই হিংসা অব্যাহত তা প্রমাণ করে দিল রাজস্থানের ঘটনা। বিয়ের পণ দিতে না পারায় নববিবাহিত স্ত্রীকে গণধর্ষণ করাল স্বামী।
জন্মদিনে ডেকে নাবালিকাকে মদ্যপান করায় ব্রজগোপাল। এরপরেই সে এবং তার বন্ধুরা মিলে গণধর্ষণ করে। যৌন নির্যাতন এতটাই হয়েছিল যে, নির্যাতিতার গোপনাঙ্গ থেকে ব্যাপক রক্তপাত ঘটে। রক্তে ভিজে যায় অন্তর্বাস।
মাটিয়া ধর্ষণকাণ্ডের পরপর ফের রাজ্যে নাবালিকাকে গণধর্ষণ। এবার জেলা মালদহ। হাইস্কুলের পেছনে একটি পরিতক্ত স্বাস্থ্য কেন্দ্রের ছাদে নিয়ে গিয়ে লাগাতার ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ।
ইউক্রেন রাশিয়ার যুদ্ধে ঘটে চলেছে একের পর এক মানবতাবিরোধী অপরাধের ঘটনা। রুশ সৈন্যদের বিরুদ্ধে মাতাল অবস্থায় স্বামীকে হত্যা করে চার বছরের পুত্রের সামনেই তাঁকে গণধর্ষণ করার অভিযোগ করলেন এক ইউক্রেনীয় মহিলা।