২০২৩ সালে বড় পর্দায় হিট করতে সিনেমাটি দারুণভাবে প্রস্তুত। টিজার দিয়ে নিজের ধামাকাদার অ্যাকশন মুভির ঘোষণা করেছেন হিমেশ রেশমিয়া।
১২২ বছরে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলনে মালদার বেলকা মণ্ডলের। দুটি মহামারি, দেশভাগের সাক্ষী তিনি। কিন্তু তাঁরই নির্দেশ ছিল জীবন উপভোগ করছেন। তাই মৃত্যুর পরেই আনন্দের আবহ রেখে যেতে চান।
ফের একবার চেনা ছন্দের বাইরে গিয়ে ছক ভাঙলেন মদন মিত্র। দক্ষিনেশ্বরে একটি অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে মদন বললেন "আজকাল রাজনৈতিক নেতাদের তর্ক বিতর্ক এমন একটা পর্যায় চলে গিয়েছে যে পাড়ার কুকুররাও এত অসভ্যতা করে ঘেউ ঘেউ করে না।"
বিদ্যাসাগরের বিধবা বিবাহের অন্যতম সমর্থক ছিলেন গোবিন্দরাম দত্ত। তাঁর নামেই নাকি সেকালের গোবিন্দপুরের নামকরণ হয়েছিল। নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু ছিলেন এই বাড়ির দৌহিত্র।
পেশার টানে শরীর অন্য শহরে পৌঁছে গেলেও মন পড়ে থাকে কল্লোলিনীর অলিতে গলিতে। কাশীবোস লেন থেকে গড়িয়াহাট। কিংবা বাগবাজার থেকে দশমীতে বাবুঘাট।
একবার বন্যায় রাজবাড়ির গোশালা ভেঙে পড়ে। গোশালায় দেবীর উৎসর্গীকৃত মহিষ দেওয়াল চাপা পড়ে মারা যায়। সে বছর থেকেই পশুবলি বন্ধ হয়ে যায়।
বাংলা গানের পাশে দাঁড়ানোর ডাক বাবুলের। এই প্রজন্ম বাকি সব করছে। যত অনীহা গানের বেলায়! তারা গান কিনতে বা শুনতে ন্যূনতম খরচ করতেও রাজি নয়।
একের পর এক ফোটোশ্যুটে ভক্তদের পাগল করে দিচ্ছেন মিমি চক্রবর্তী। সম্প্রতি নিজের সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ছোট ভিডিও শেয়ার করেছেন সাংসদ অভিনেত্রী। অভিনেত্রীর সোশ্যাল মিডিয়ায় ঢুঁ মারলেই চোখ সরাতে পারবেন না আপনিও। এবার পুজোর গান নিয়ে হাজির হলেন মিমি ।
কখনও “পার্থর কাছে অর্পিতা আছে”, কখনও “অনুব্রত বাবু, ভয়ে হল কাবু”, বাংলার প্রত্যন্ত গ্রামের ভাদু গানের সুরে কোমর দোলানো নাচকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় হাতিয়ার করল বিজেপি। পোস্ট করলেন রাজ্য সাধারণ সম্পাদক রথীন্দ্র বসু।
ঢাকে কাঠি পড়তে আর মাত্র কদিন বাকি, এর মধ্যেই মুক্তি পাচ্ছে শিল্পী অনুপম রায়ের বিশেষ পুজোর গানের অ্যালবাম ‘গা ছুঁয়ে বলছি’। এই গানে এক অন্য ধারার প্রেমের ছোঁয়ার পাশাপাশি থাকছে লাতিন মিউজিকের মিশেল।