দেবজ্যোতি ঘোষের চাকরি হয় সুন্দিয়া পাড়া প্রাথমিক হাই স্কুলে। ২০১১ সালে তৃণমূল কংগ্রেস রাজ্যের ক্ষমতায় এলে সেই চাকরী ধাপে ধাপে পাকা করে ফেলেন। রাজনৈতিক প্রভাবশালী হওয়াতে স্থানীয় মানুষ রীতিমতো ভয়ে ঘোষ পরিবারের বিরুদ্ধে কোনো মুখ খুলতো না।
ত্রিপুরা জিততে পীযূষকান্তি বিশ্বাসেই ভরসা তৃণমূল কংগ্রেসের। দলের রাজ্যসভাপতি করা হল তাঁকে। দলনেত্রী মমতার সম্মতিতেই গুরুদায়িত্ব প্রাক্তন কংগ্রেসম্যান।
দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন ত্রিপুরায় বিজেপিকে এক ইঞ্চিও জমি ছাড়া হবে না। সেই মতোই দ্রুত গতিতে এগোচ্ছে তৃণমূল। কংগ্রেসের প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি-সহ একাধিক কংগ্রেস নেতা যোগ দিলেন তৃণমূলে।
বিরোধীদের নিশানা করে কোমরে দড়ি বেঁধে রাখার নিদান দিলেন তৃণমূল কংগ্রেস নেতা। বিজেপি, কংগ্রেস, সিপিএমকে একযোগে আক্রমণ করেন তিনি। গ্রামে ঢোকার ওপরেও নিষেধজ্ঞা জারি করেন।
অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সভার আগে বড়সড় বিস্ফোরণে মারা যান পূর্ব মেদিনীপুরের ৩ তৃণমূল নেতা-কর্মী। বোমা বাঁধা নিয়ে শুভেন্দু বনাম কুণালের টুইট-যুদ্ধ।
সরাসরি তৃণমূল নেতার ছেলেকে সোনা পাচারের ‘কিংপিন’ হিসেবে উল্লেখ করা প্রসঙ্গে শাসক শিবির কীভাবে ড্যামেজ কনট্রোল করতে পারে, সেই দিকেই নজর বিরোধী পক্ষের।
অত্যন্ত আশঙ্কাজনক অবস্থায় তড়িঘড়ি ওই নেতাকে নিয়ে গিয়ে ভর্তি করানো হয় মুর্শিদাবাদের মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। সেখানে নিয়ে যাওয়ার পর মৃত্যু।
'দক্ষিণবঙ্গের মানুষের অনেক দুঃখ ছিল, পাহাড় নেই। এখন তৃণমূল নেতার বাড়ি ঢুকলেই টাকার পাহাড় দেখা যাবে।' শুধু তাই নয় শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি থেকে শুরু করে ডেঙ্গু সংক্রমণ রুখতে সরকারের ব্যর্থতার কথাও এদিন তুলে ধরলেন মহম্মদ সেলিম।
রাজ্যে শূণ্য থাকলেও পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে শক্তি বৃদ্ধি হচ্ছে জাতীয় কংগ্রেসের। পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে ফের ধাক্কা খেল শাসক শিবির।একমাসের ব্যবধানে পরপর দুইজন শাসকদলের পঞ্চায়েত সদস্যের দলত্যাগে অস্বস্তিতে পড়েছে তৃণমূল কংগ্রেস।
মমতা ব্যানার্জি থাকতে কোনদিনও বাংলা ভাগ হবে না। দাবি করলেন হরিশ্চন্দ্রপুর বিধানসভার বিধায়ক তথা রাজ্যের প্রতিমন্ত্রী তাজমুল হোসেন। এই মুহূর্তে উত্তরবঙ্গ ভাগের ইস্যু নিয়ে তোলপাড় রাজ্য রাজনীতি।