পঞ্চায়েত সদস্য সহ নানা দল ছেড়ে সাড়ে ৭০০ বেশি সমর্থক যোগ দিলেন তৃণমূলে। বুধবার বনগাঁর নীলদর্পণ ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের উদ্যোগে গাড়াপোতা উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে বিজয় সম্মেলনের আয়োজন করেছিল তৃণমূল কংগ্রেসের ব্লক নেতৃত্ব।
তৃণমূলে যোগ দেওয়ার পরই বিজেপির বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন কৃষ্ণ কল্যাণী। পাশাপাশি প্রশংসায় ভরিয়ে দিয়েছেন তৃণমূল সুপ্রিমোকে।
সব জল্পনার অবসান ঘটিয়ে ১ অক্টোবর বিজেপি ছেড়েছিলেন রায়গঞ্জের বিধায়ক কৃষ্ণ কল্যাণী। তখন থেকেই তাঁর তৃণমূলে যোগ দেওয়ার জল্পনা শুরু হয়েছিল।
দল ছেড়েছেন রায়গঞ্জের বিজেপি বিধায়ক কৃষ্ণ কল্যানী। এবার তার অনুগামী নেতৃত্বদের সম্পূর্ণ অনৈতিকভাবে বহিষ্কার করলেন এক মন্ডল সভাপতি।
তৃণমূলের এক যোগদান সভায় হাজির হয়ে বিজেপি ত্যাগ করলেন দাপুটে নেতা তথা গত বিধানসভার প্রার্থী মোহন হালদার। সেইসঙ্গে নবগ্রাম ৩ নম্বর মণ্ডল সভাপতি হাবল চন্দ্র মণ্ডলও যোগ দিয়েছেন ঘাসফুল শিবিরে।
আনুষ্ঠানিকভাবে ওই মহিলাদের হাতে দলীয় পতাকা তুলে দেন নীহার রঞ্জন। চাঁচল গ্রাম পঞ্চায়েতের পাহারপুর ও সুতাহাটিতে তৃণমূলে যোগদান শিবিরের আয়োজন করা হয়েছিল। সেই অনুষ্ঠানে প্রায় এক হাজার বিজেপি কর্মী তৃণমূলে যোগ দিয়েছে বলে জানিয়েছেন বিধায়ক।
মেঘালয়ের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী মুকুল সাংমার তৃণমূল যোগ জল্পনায় ইতি। আপাতত কংগ্রেসের হাত ছাড়ছেন না মুকুল সাংমা। সূত্রের খবর রাহুল গান্ধীর সঙ্গে সাক্ষাতের পরই এমন সিদ্ধান্ত।
ফেসবুক লাইভে গৌরী শঙ্কর ঘোষ বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগদানের গুজব উড়িয়ে দেন। তিনি বলেন, তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দানের বিষয়টি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ,ওটা তৃণমূলের কৌশলী প্রচার।
গোয়া কংগ্রেসের অভিযোগ বিজেপি যে কাজ পশ্চিমবঙ্গে করেছে সেই একই কাজ গোয়াতে করছে তৃণমূল। বিজেপি যেভাবে তৃণমূলের ঘর ভেঙে শক্তি বাড়িয়েছিল ঠিক সেভাবেই গোয়াতে কংগ্রেসের ঘর ভেঙে শক্তাশালী হয়েছে ঘাসফুল।
২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের দিকে তাকিয়ে বড়সড় পা ফেলতে চলেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল, তেমনই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। বুধবার হয়ত সেই পদক্ষেপের অংশ হিসেবেই গোয়ায় জমি শক্ত করার কাজ শুরু হল।