তৃণমূল রাজ্যসভার সাংসদ এই পদে ছিলেন ২০২২ সাল থেকে। ২০০৪ সালে সাপ্তাহিক পত্রিকা হিসেবে পথচলা শুরু হয়েছিল 'জাগো বাংলা'-র। প্রথমে সম্পাদক ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
ক্যানিং-এর একটি রক্তদান শিবিরে উপস্থিত ছিলেন শোভন চট্টোপাধ্যায়। তিনি রানি কালারের পাঞ্জাবি পরেই মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন। ছিলেন বৈশাখী।
লোকসভা ভোটে রাজ্যের ৪২টি আসনের মধ্যে ২৯ খানাই নিজেদের দখলে রাখতে পেরেছে তৃণমূল কংগ্রেস। তারপর উপনির্বাচনেও সবুজ ঝড়। নিজেদের একাধিক গড় হারিয়ে মুখ থুবড়ে পড়েছে বিজেপি। সবমিলিয়ে বঙ্গে এখন সবুজ সুনামি।
রত্না চট্টোপাধ্যায় বলেছেন, তৃণমূল কংগ্রেস ছাড়া অন্য কোনও দলে গেলে তাঁর সেখানে মানিয়ে নিতে কষ্ট হবে। শোভনের সঙ্গে ২২ বছর ঘর করেছেন বলেও জানিয়েছেন।
প্রশ্ন তাহলে কী কয়েক বছর রাজনৈতিক সন্ন্যাস কাটিয়ে আবারও ঘরে ফিরবেন শোভন চট্টোপাধ্যায়? যদিও বৈশাখী ও শোভন এই বিষয়ে এখনও পর্যন্ত মুখ খোলেননি।
রত্না চট্টোপাধ্যায় বেহালা পূর্বের বিধায়ক। পাশাপাশি তিনি কলকাতা ১৩০ নম্বর ওযার্ডের কাউন্সিলরও। শোভনের তৃণমূলে ফেরা নিয়ে রত্নার সাফ কথা, 'তিনি নিজেই দল ছেড়েছিলেন। এবার চাইলে নিজেই ফিরতে পারেন।'
দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে পাঁচবার সাংসদ হয়েছেন। তৃণমূলের বর্তমান সাংসদদের মধ্যে অভিজ্ঞতার নিরিখে এগিয়ে তিনি। লোকসভা নির্বাচনের আগে জোড়াফুল শিবিরের প্রবীণ নবীন দ্বন্দ্ব নিয়ে যখন জল্পনা দেখা দেয়, সেই সময় তাঁর ভোটে দাঁড়ানো নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছিল।
দেবাংশু ভট্টাচার্য সোশ্যাল মিডিয়ায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে রীতিমত চ্যালেঞ্জ করেছেন। তিনি জানিয়েছেন তিনি ভোটের সময় পাগলের মত কাজ করতেন।
দলে দলে তৃণমূলে যোগ দেবেন বিজেপি নেতৃত্বরা?