দিদির সুরক্ষা কবচ কর্মসূচীতে দিদির দূত হিসাবে রবিবার মুরারই ১ নম্বর ব্লকের ডুমুরগ্রাম অঞ্চলে যান বিধায়ক মুশারফ হোসেন। ডুমুরগ্রাম থেকে কর্মসূচী শুরু করেন তিনি। বালিয়ারা গ্রামে পৌঁছতেই গ্রামবাসীদের একাংশের বিক্ষোভের মুখে পরেন বিধায়ক।
আবারও বীরভূমে প্রতিবাদের মুখে দিদির দূত আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়। স্থানীয় বিধায়ককে ধূমকেতুর সঙ্গে তুলনা গ্রামবাসীদের।
রবিবার দিদির দূত হয়ে মহম্মদবাজার পঞ্চায়েতের ফুল্লাইপুরে যান শতাব্দী রায়। এখানে সাংসদের গাড়ি ঘিরে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন গ্রামবাসী।
কাব্যের ছন্দে তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে পরোক্ষে ‘ভূতেদের রানি’ বলে কটাক্ষ বিজেপি নেতার। শতাব্দী রায়ের ভাতের থালা ফেলে উঠে যাওয়াকেও নিশানা করলেন রুডি।
‘যেখানে ছিলেন সেখানে ফেরত চলে গেলেন, আপনাকে কী অভিযোগ করব?’,দিদির দূত হয়ে গ্রামে ঢুকতেই প্রশ্ন এল গ্রামবাসীদের তরফ থেকে।
দিদির দূত হিসাবে রবিবার মুরারই গ্রামীণ হাসপাতালে যান বিধায়ক মোশারফ হোসেন। দেখা করেন ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক আসিফ আহমেদের সঙ্গে। এরপর হাসপাতালের সমস্যা দেখাতে গিয়ে তৃণমূলের মিছিলে হাঁটতে দেখা গেল স্বাস্থ্য আধিকারিককে।
বাংলার প্রতিটি কোণায় মানুষের অসুবিধার কথা জানতে গিয়ে বিক্ষোভের মুখে পড়তে হচ্ছে ‘দিদির দূত’-দের। এই প্রসঙ্গে এবার শাসক দলকে খোঁচা দিলীপ ঘোষের।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায় 'দিদির দূত' হিসেবে যাওয়া খাদ্যমন্ত্রী রথীন ঘোষের কাছে অভিযোগ জানাতে গেলে প্রথমে শাসানো হয় তাঁকে এবং পড়ে তাঁকে সকলের সামনেই কষিয়ে থাপ্পর মারেন স্থানীয় এক তৃণমূল নেতা।
উপস্থিত ছিলেন তালডাংরার তৃণমূল বিধায়ক অরূপ চক্রবর্তী-সহ জেলার একাধিক বিশিষ্ট নেতা। এই সময়ই সায়ন্তিকাকে ঘিরে ধরে অভিযোগ জানাতে থাকেন গ্রামবাসীরা। পাশাপাশি আবাস প্রকল্পে বাড়ি না পাওয়ার অভিযোগও জানান তাঁরা।
দিদির সুরক্ষা কবচ কর্মসূচিকতে গিয়ে এবার বিক্ষোভের মুখে পড়লেন সাংসদ শতাব্দী রায়। অন্যদিকে প্রচারে আক্রান্ত হলেন দেবাংশু ভট্টাচার্যও।