বাংলার বাতাসে এখন উৎসবের ছোঁয়া। নানা প্রান্তে চলছে দুর্গাপুুজোর প্রস্তুতি। বারোয়ারি পুজোর পাশাপাশি পারিবারিক পুজোগুলিতেও সমান তৎপরতা দেখা যাচ্ছে।
উনবিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে দ্বারকানাথ চৌধুরী বাংলাদেশ থেকে এসে নিমতিতা এলাকায় জমিদারির পত্তন করেন। ১৯৫৭ সালে এই রাজবাড়িতে সত্যজিৎ রায় জলসাঘর ছবির শুটিং করেন।
বৈকুন্ঠপুর রাজবাড়িতে প্রতীকি হিসেবে নিশুতি রাতে সন্ধিপুজোয় হাড়িকাঠে বলি দেওয়া হয় মাটি-ধান দিয়ে তৈরি নরমুণ্ড। মথুরা, বৃন্দাবন, বারাণসীর মতো পাঁচ তীর্থের জল নিয়ে আসা হয় বোধনের জন্য।
১৭৫৭ সালে পলাশীর যুদ্ধজয়কে স্মরণীয় করে রাখতে পুজো শুরু করলেন নবকৃষ্ণ। পুজোর বিধি তিনি নিয়েছিলেন কৃষ্ণনগর রাজপরিবারের সভাপণ্ডিত জগন্নাথ তর্কপঞ্চানের কাছ থেকে। এই দুর্গাপুজো এখন বড় তরফের পুজো নামে খ্যাত।
দত্তপুকুর এলাকায় প্রায় ৩০টার বেশি ফাইবারগ্লাসের কারখানা রয়েছে। শিল্পীরা জানিয়েছেন যে, যেহেতু সাবেকি পুজোর থেকে থিমের পুজোর প্রতি আগ্রহ বেড়েছে সাধারণ মানুষের, সেক্ষেত্রে ফাইবার গ্লাসের মাতৃ প্রতিমা তৈরীর বরাতও এসেছে অনেকটা বেশি।
২০২২ সালের দুর্গা পুজোয় নতুন চমক আনল শোভাবাজার বেনিয়াটোলা সর্বজনীন। ১ টন ওজনের অষ্টধাতুর বিগ্রহে হবে মায়ের পুজো।
'তবে কি পশ্চিমবঙ্গ এবার বাংলাদেশের দিকেই এগোচ্ছে', দুর্গাপুজোয় বাংলাদেশে হামলার ইস্যুতে রাজ্যের প্রসঙ্গে তোপ দাগলেন বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। মমতার সরকারের উপর চাপ সৃষ্টি করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দুও।
একাধিক প্যান্ডেলে চলল দুষ্কৃতী তান্ডব। দুর্গাপুজোর প্যান্ডেল এবং প্রতিমার ওপর হামলার একাধিক ঘটনার খবর মিলল বাংলাদেশ থেকে।
পকসো মামলায় জেল খাটা শিল্পীর তৈরি দুর্গা প্রতিমা পূজিত হবে বালুরঘাট কেন্দ্রীয় সংশোধনাগারে। দুর্গা প্রতিমা তৈরীর পর পরই কোনও এক অলৌকিক ক্ষমতার দ্বারাই সংশোধনাগার থেকে জামিনে মুক্ত হন বলেই দাবী রাজু সরকারের।
কয়েক বছর আগে বাবার সাথে পাড়ার পুজোমন্ডপে ঘুরতে গিয়ে প্রতিমা তৈরী করতে দেখেছিল মৃৎশিল্পীদের। অবাক বিষ্ময়ে অনীক দেখেছিল কীভাবে মৃন্ময়ী থেকে চিন্ময়ী হয়ে উঠছেন দেবী।